লিজে মাইটনার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Transliteration of names were inconsistent. Made consistent. |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
৪ নং লাইন:
|image_size =
|caption = লিজে মাইটনার ১৯৪৬
|birth_date = ৭ নভেম্বর ১৮৭৮<ref name="Sime"/><ref name="atomicarchive-bio">{{
|birth_place =[[ভিয়েনা]], [[অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি]]
|death_date = {{Death date and age|df=yes|1968|10|27|1878|11|17}}
৩০ নং লাইন:
}}
'''লিজে মাইটনার''' ([[১৮৭৮]] - [[১৯৬৮]]) একজন অস্ট্রীয়-সুয়েডীয় পদার্থবিজ্ঞানী যিনি [[নিউক্লীয় বিভাজন]] (Nuclear Fission) প্রক্রিয়ার প্রথম সফল ব্যাখ্যাতা হিসেবে বিখ্যাত।<ref name=nytobit>{{
{{cquote|
<i>যারা ১৮৭৯ সালে জন্মগ্রহণ করেছেন, পদার্থবিজ্ঞানের জন্য তাঁরা মূলত, পূর্বনির্ধারিত এবং এদের মধ্যে লিজে মাইটনারকে অবশ্যই গণনা করা হবে যদিও তিনি জন্মেছিলেন একটি ছোট্ট, কৌতূহলদ্দীপ্ত মেয়ে হিসেবে ১৮৭৮ সালের ৭ নভেম্বর অর্থাৎ যে সময়ে তার আসা উচিত ছিল সে সময়ের জন্য তিনি অপেক্ষা করতে পারেন নি।}}
৩৮ নং লাইন:
== জীবনী ==
=== প্রাথমিক জীবন ===
লিজে মাইটনার [[অস্ট্রিয়া|অস্ট্রিয়ার]] রাজধানী [[ভিয়েনা|ভিয়েনাতে]] [[১৮৭৮]] খ্রিস্টাব্দের [[নভেম্বর ৭|৭ নভেম্বর]] জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="Sime">[http://www.washingtonpost.com/wp-srv/style/longterm/books/chap1/lisemeitner.htm Sime, Ruth Lewin (1996) ''Lise Meitner: A Life in Physics''] (Series: ''California studies in the history of science'' volume 13) University of California Press, Berkeley, California, page 1, ISBN 0-520-08906-5</ref><ref>{{
বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তার সাথে [[১৯০৭]] সালেরই ২৮ নভেম্বর তার সাথে জার্মান পরমাণু বিজ্ঞানী অটো হানের পরিচয় হয়। এখান থেকে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন [[এমিল ফিশার রাসায়নিক ইনস্টিটিউট|এমিল ফিশার রাসায়নিক ইনস্টিটিউটে]] যোগদানের মাধ্যমে। এই প্রতিষ্ঠানে হান এবং মাইটনার দীর্ঘ ৩০ বছর একসাথে একই বিষয়ের উপর গবেষণা করেছেন। তাঁদের মধ্যে রাজনৈতিক মতানৈক্য থাকলেও বন্ধুত্বের ঘাটতি ছিল না। রাজনৈতিক আগ্রাসনের কবলে পড়েই তাঁরা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। তৎকালীন সামাজিক প্রেক্ষাপটে মেয়ে হিসেবে বিজ্ঞানী মহলে নিজের অবস্থান দৃঢ় করে নেয়া সহজ ছিল না। হান এক্ষেত্রে মাইটনারকে সহায়তা করেছিলেন। এই প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা এমিল ফিশার মানসিকভাবে বিজ্ঞান জগতে পুরুষের পাশাপাশি নারীর সহাবস্থানের বিষয়টিতে অভ্যস্ত না হলেও যথেষ্ট উদারতা প্রদর্শন করেছেন। আর প্লাংকের ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার ফলেই মাইটনার অটো হানের কারপেন্টারি শপে কাজ করার অনুমতি পান। কিন্তু উচ্চ পর্যায়ের ছাত্রদের গবেষণাগারে প্রবেশের অধিকার তার ছিল না। অবিবাহিত এবং সুন্দরী হওয়ায় কর্তৃপক্ষের ধারণা ছিল তার উপস্থিতি ছাত্রদের গবেষণায় ব্যাঘাত ঘটাবে। প্রকৃতপক্ষে এটি ছিল পুরুষতান্ত্রিক সমাজের চিরাচরিত মনোভাবেরই বহিঃপ্রকাশ। মাইটনার তা মোটামুটি জয় করতে পেরেছিলেন বলা যায়।
৮৫ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
* লিস মিটনার, সায়েন্স ওয়ার্ল্ড অক্টোবর ২০০৭ হতে প্রাপ্ত নিবন্ধ তেকে তথ্য নেয়া হয়েছে।
|