রাখাইন রাজ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ইয়াঙ্গুন এবং মান্দালয়ের বাইরে মায়ানমারে শিক্ষাসুবিধা অতি মাত্রায় অপ্রতুল। রাখাইন রাজ্যের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে সরকারী বিদ্যালয়ের সারাংশ তুলে ধরা হলোঃ<ref name=cso-edu>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://devinfo.org/myanmar/libraries/aspx/Home.aspx | title=United Nations Statistic Department for data for Myanmar | accessdate=2015-01-15 | publisher=Education Statistical Year Book, 2013_2014}}</ref>

মায়ানমারের স্বাস্থ্যসেবার মান খুবই করুণ। সামরিক জান্তা সরকার তাদের জিডিপির শতকরা ০.৫%-৩% স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় করে যা পৃথিবী দেশসমূহের মধ্যে সব থেকে কম।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://www.ppionline.org/ppi_ci.cfm?knlgAreaID=108&subsecID=900003&contentID=254167 | title=PPI: Almost Half of All World Health Spending is in the United States | date=2007-01-17}}</ref><ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://www.berkeley.edu/news/media/releases/2007/06/28_Burma.shtml 06.28.2007 | title=Burma junta faulted for rampant diseases | date=2007-06-28 | author=Yasmin Anwar | publisher=UC Berkeley News}}</ref> স্বাস্থ্যসেবা বিনামূল্য হলেও সরকারী ক্লিনিক এবং হাসপাতালসমূহে রোগীকে ওষুধ এবং চিকিৎসার খরচ বহন করতে হয়। ইয়াঙ্গুন এবং মান্ডালায় এর বাইরে স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের দৈন্য দশা, রাখাইন রাজ্যের মত দূর্গম স্থানে নেই বললেই চলে। রাখাইন রাজ্যের হাসপাতালে অল্প কিছু বিছানা আছে। নিচে রাজ্যের সরকারি স্বাস্থ্যসেবার তথ্য তুলে ধরা হলোঃ<ref name=cso-hosp>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://www.etrademyanmar.com/STATS/s0413.htm | title=Hospitals and Dispensaries by State and Division | accessdate=2009-04-19 | publisher=Myanmar Central Statistical Organization}}</ref>