ধর্ম অবমাননা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান) |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
১৭ নং লাইন:
{{quote|নিঃসন্দেহে যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে কষ্ট দেয় - আল্লাহ তাদেরকে পার্থিব জীবনে এবং পরকালে অভিশাপ দেন, এবং তাদের জন্য অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। যদি এই প্রতারকেরা , আর ঐ সব লোকেরা যাদের অন্তরে কলুষতা আছে, এবং ঐ সকল লোকেরা যারা শহরে মিথ্যা সংবাদ রটিয়ে থাকে তারা, (তাদের এসব কাজ থেকে) বিরত না হয়, তাহলে আমি অবশ্যই আপনাকে তাদের উপর শক্তিশালী করে দেবো: এরপর তারা শহরে আপনার কাছে অতি অল্পকালই অবস্থান করতে পারবে: তারা তাদের নিজেদেরকে অভিশপ্ত অবস্থায় পাবে: যেখানে তাদের পাওয়া যাবে, তাদেরকে আটক করা হবে এবং মারধর করা হবে (নির্দয়ভাবে)।|[[কুর'আন]]|{{quran-usc|33|57|end=61}}||}}
এছাড়া অনেক আলেম ব্লাসফেমি আইনের সমর্থন হিসেবে বেশ কিছু হাদিসের প্রতিও ইঙ্গিত করে থাকেন, যেখানে আল্লাহ, নবীর প্রতি কটুক্তি বা তিরষ্কারমূলক বক্তব্য প্রদান করার অপরাধে ব্যক্তিবিশেষকে দন্ড দেয়া হয়েছিল, এই হাদিসগুলোর মধ্যে [[কাব বিন আশরাফ|কা'ব ইবনে আশরাফ]] নামক ইহুদি নেতাকে হত্যার নির্দেশ দেয়ার হাদিসটি উল্লেখযোগ্য, যিনি বদর যুদ্ধে নিহত মুসলিম পুরুষদের তিরস্কার করেছিল এবং মুসলিম নারীদের সম্পর্কে অশালীন মন্তব্য করেছিল<ref>{{Hadith-usc|bukhari|usc=yes|4|52|270}} {{Hadith-usc|bukhari|usc=yes|5|59|369}}, {{hadith-usc|usc=yes|Muslim|19|4436}} {{Hadith-usc|bukhari|usc=yes|3|45|687}} {{Hadith-usc|bukhari|usc=yes|4|52|271}}</ref>। তবে, পাকিস্তানের প্রখ্যাত ইসলামিক পণ্ডিত জাভেদ আহমদ ঘাদামি বলেছেন, ইসলামের কোথাও ব্লাসফেমি আইনের সমর্থনে কিছু বলা নেই। <ref>[http://www.guardian.co.uk/world/2011/jan/20/islam-ghamidi-pakistan-blasphemy-laws Islamic scholar attacks Pakistan's blasphemy laws] Guardian 20 January 2010. Retrieved 23 January 2010</ref> অনেক মুসলিম আইনবিদেরা একে ‘শরিয়ার’ অংশ হিসেবে দেখিয়েছেন।<ref>{{
== গ্যালারি ==
২৭ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
== আরও পড়ুন ==
|