পাতি ময়না: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
FerdousBot (আলোচনা | অবদান)
প্রতিস্থাপন, replaced: Avesপক্ষী
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৬ নং লাইন:
| status = LC
| status_system = IUCN3.1
| status_ref =<ref name="iucn">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://www.iucnredlist.org/details/106006841/0 | title=''Gracula religiosa'' | publisher= The IUCN Red List of Threatened Species | accessdate=2013-04-10}}</ref>
| regnum = [[প্রাণী জগৎ]]
| phylum = [[কর্ডাটা]]
২৬ নং লাইন:
}}
 
'''পাতি ময়না''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Gracula religiosa''), '''সোনাকানি ময়না''', '''পাহাড়ি ময়না''' বা '''ময়না''' [[Sturnidae]] (স্টার্নিডি) [[গোত্র (জীববিদ্যা)|গোত্র]] বা [[পরিবার (জীববিদ্যা)|পরিবারের]] অন্তর্গত ''[[Gracula]]'' (গ্রাকুলা) [[গণ (জীববিদ্যা)|গণের]] অন্তর্গত এক প্রজাতির মাঝারি আকারের কথা-বলা পাখি।<ref name="রেজা">{{citeবই bookউদ্ধৃতি | title=বাংলাদেশের পাখি | publisher=বাংলা একাডেমী | author=রেজা খান | year=২০০৮ | location=ঢাকা | pages=২৩৮-৯ | isbn=9840746901}}</ref><ref name="এশিয়াটিক">{{citeবই bookউদ্ধৃতি | title=বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬ | publisher=বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি | author=জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) | year=২০০৯ | location=ঢাকা | pages=৪১৩ | isbn=9843000002860}}</ref> পাতি ময়নার বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ ''পবিত্র পাতিকাক'' ([[লাতিন ভাষা|লাতিন]]: ''graculus'' = [[পাতিকাক]], ''religiosus'' = পবিত্র)।<ref name="এশিয়াটিক"/> পাখিটি [[বাংলাদেশ]], [[ভারত]] ছাড়াও [[দক্ষিণ এশিয়া|দক্ষিণ]] ও [[দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া|দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার]] বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ৩৯ লক্ষ ৯০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।<ref name="BI">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://www.birdlife.org/datazone/speciesfactsheet.php?id=6841 | title=Hill Myna ''Gracula religiosa'' | publisher=BirdLife International | accessdate=2013-06-12}}</ref> বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা ক্রমেই কমছে, তবে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে [[আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ|আই. ইউ. সি. এন.]] এই প্রজাতিটিকে [[ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত]] বলে ঘোষণা করেছে।<ref name="iucn"/>[[বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪|বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে]] এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।<ref name="এশিয়াটিক"/>
 
==বিবরণ==
৪১ নং লাইন:
==উপপ্রজাতি==
 
পাতি ময়না বেশ কয়েকটি [[দ্বিপদ নামকরণ|দ্বিপদ নামে]] পরিচিত, যেমন: ''G. indica'', ''G. enganensis'' আর ''G. robusta''। এর মোট সাতটি [[উপপ্রজাতি]] সনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে।<ref name="Internet">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://ibc.lynxeds.com/species/common-hill-myna-gracula-religiosa | title=Common Hill Myna (''Gracula religiosa'') | publisher=The Internet Bird Collection | accessdate=10 July 2013}}</ref><ref>Sankaran, R. (1998): An annotated list of the endemic avifauna of the Nicobar islands. ''Forktail'' '''13''': 17-22. [http://www.orientalbirdclub.org/publications/forktail/13pdfs/Sankaran-Nicobar.pdf PDF fulltext]</ref><ref>Dickinson, E. C. (editor) (2003): The Howard and Moore Complete Checklist of the Birds of the World. 3rd edition. Christopher Helm. ISBN 0-7136-6536-X.</ref><ref>Clements, J. F. (2007): The Clements Checklist of the Birds of the World. 6th edition. Christopher Helm. ISBN 978-0-7136-8695-1.</ref> উপপ্রজাতিগুলো হল:
 
* ''G. r. andamanensis''<small>Beavan, 1867</small>&ndash; আন্দামান ময়না, [[আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ]], [[মায়ানমার|মায়ানমারের]] কোকো দ্বীপ এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের একাংশ
৬৯ নং লাইন:
পাতি ময়না সাধারণত আর্দ্র পাতাঝরা ও চিরসবুজ বন এবং চা বাগানে বিচরণ করে। পাহাড়ি এলাকার ঘন বন এদের পছন্দের জায়গা। এরা দলবদ্ধ অবস্থায় ৫-৬টি পাখির পারিবারিক দলে থাকে। বনের ধারে বা আবাদি জমিতে ও গাছের চূড়ায় খাবার খোঁজে। কখনও রসালো ফলের ঝোপে নামে তবে ভূমিতে নামার ঘটনা বিরল। খাদ্যতালিকায় রয়েছে রসালো ফল, ফুলের কুঁড়ি, মধু ও পোকামাকড়।<ref name="এশিয়াটিক"/> পোষা ময়না ভাতও খায়।<ref name="shain"/>
 
স্ত্রী-পুরুষ ময়না আজীবনের জন্য জোড়া বাঁধে। সঙ্গী না মারা যাওয়া পর্যন্ত ওদের জোড় অটুট থাকে।<ref name="shain">{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://manobkantha.com/2013/03/09/111132.html | title=কথা-বলা পাখি ময়না | date=৯ মার্চ ২০১৩ | agency=দৈনিক মানবকণ্ঠ | accessdate=১২ জুলাই, ২০১৩ | author=আলম শাইন | location=ঢাকা}}</ref>[[বর্ষাকাল|বর্ষাকালে]] এরা প্রজনন করে। এপ্রিল-জুলাই মাসে বন অথবা চা বাগানের ধারে ১০-১৫ মিটার উঁচুতে গাছের কোটরে (সাধারণত [[কাঠঠোকরা|কাঠঠোকরার]] সৃষ্ট) ঘাস, পালক ও আবর্জনা দিয়ে বাসা বানিয়ে ডিম পাড়ে। ডিমগুলো নীল, সংখ্যায় দুই-তিনটি। ডিমের মাপ ৩.৬ × ২.৬ সেমি।<ref name="এশিয়াটিক"/> ডিম ফুটতে সময় লাগে ১৪-১৫। ছানারা উড়তে শিখলেই মা-বাবার কাছ থেকে সরে পড়ে।<ref name="shain"/>
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা|2}}
{{Reflist|2}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:গ্রাকুলা]]