কন্ডোলিৎসা রাইস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dexbot (আলোচনা | অবদান)
Removing Link FA template (handled by wikidata) - The interwiki article is not featured
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
২১ নং লাইন:
| predecessor3 = জেরাল্ড জে. লিবারম্যান
| successor3 = [[জন এল. হ্যানেসি]]
| birth_date = {{birthজন্ম dateতারিখ and ageবয়স|mf=yes|1954|11|14}}
| birth_place = [[বার্মিংহাম, আলাবামা|বার্মিংহাম]], [[আলাবামা]]
| death_date =
৩৫ নং লাইন:
'''কন্ডোলিৎসা রাইস''' ([[ইংরেজি ভাষা]]: Condoleezza Rice) (জন্ম: ১৪ নভেম্বর, ১৯৫৪), যিনি '''কন্ডোলিজা রাইস''' নামেও পরিচিত, পেশাগত জীবনে একজন অধ্যাপক, কূটনীতিক, লেখিকা, ও জাতীয় নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ। তিনি [[কলিন পাওয়েল|কলিন পাওয়েলের]] পর [[যুক্তরাষ্ট্র|যুক্তরাষ্ট্রের]] ৬৬তম পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি|রাষ্ট্রপতি]] [[জর্জ ডব্লিউ. বুশ|জর্জ ডব্লিউ. বুশের]] মন্ত্রীসভায় দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম আফ্রো-আমেরিকান নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সেই সাথে কলিন পাওয়েলের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মন্ত্রীসভার দ্বিতীয় আফ্রো-আমেরিকান ব্যক্তিত্ব, ও [[ম্যাডেলিন অলব্রাইট|ম্যাডেলিন অলব্রাইটের]] পর দ্বিতীয় নারী ব্যাক্তিত্ব। জর্জ ডব্লিউ বুশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রথম মেয়াদের মন্ত্রীসভায় রাইস [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা]] হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। কন্ডোলিৎসা রাইস [[স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়|স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের]] [[রাষ্ট্রবিজ্ঞান]] বিষয়ের একজন অধ্যাপক, এবং তিনি প্রভোস্ট হিসেবে সেখানে ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন। রাষ্ট্রপতি [[জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ|জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশের]] মেয়াদকালে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন বিকেন্দ্রীকরণ]] ও [[জার্মান পুনঃএকত্রীকরণ|জার্মান পুনঃএকত্রীকরণের]] সময় রাইস রাষ্ট্রপতির [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত]] ও [[পূর্ব ইউরোপ]] সংক্রান্ত উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন।
 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে রাইস তাঁর কার্যক্রম শুরুর সময় তিনি [[ট্রান্সফর্মেশনাল ডিপ্লোমেসি]] নামক একটি নতুন কূটনৈতিক নীতির সূচনা করেন, যা মূলত বৃহত্তর [[মধ্যপ্রাচ্য|মধ্যপ্রাচ্যে]] গণতন্ত্রের দিকে আলোকপাত করে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের প্রতি তাঁর সমর্থনের কারণে হামাস নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হওয়ার পরেও চাপের মুখে পড়ে। এছাড়া হামাসের প্রতি চাপ ছিলো বিভিন্ন ইসলামি সামরিক সংগঠন, [[সৌদি আরব]], [[মিশর]] ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলোর।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url = http://www.mcc.gov/about/boardofdirectors/index.php| title = Board of Directors | publisher = [[Millennium Challenge Account|Millennium Challenge Corporation]]| quote = The Secretary of State is the Chair of the Board... | accessdate= January 21, 2009 }}</ref>
 
মার্চ ২০০৯-এ রাইস পুনরায় [[স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়|স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে]] রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ও থমাস বারবারা স্টিফেনসন সিনিয়র ফেলো হিসেবে হুভার ইন্সস্টিটিউশনে ফিরে আসেন।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url=http://fsi.stanford.edu/people/condoleezzarice/ |title=Condi Rice website at Stanford University |publisher=Fsi.stanford.edu |date= |accessdate=2009-05-27}}</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|author=Condoleezza Rice |url=http://www.hoover.org/bios/rice.html |title=Condi Rice website at the Hoover Institution |publisher=Hoover.org |date= |accessdate=2009-05-27}}</ref>
 
== পাদটীকা ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}
 
== তথ্যসূত্র ==