ট্রেভর গডার্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| caption =

| date = ২৮৩ নভেম্বরমার্চ

| year = ২০১৬২০১৭

চার ভাইয়ের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। বাবা [[The Mercury (South Africa)|নাটাল মার্কারির]] লিনোটাইপ অপারেটর ছিলেন।<ref>Short, p. 13.</ref> ১৯৪৬ থেকে ১৯৪৮ সময়কালে ডারবান হাইস্কুলের প্রথম একাদশে খেলেন। এ সময়ে বেশ কয়েকটি সেঞ্চুরি হাঁকান ও বামহাতে অর্থোডক্স স্পিন বোলিং করে অনেক উইকেট পান। প্রায়শঃই [[Hughহিউ Tayfieldটেফিল্ড|হাগহিউ টেফিল্ডের]] ছোট ভাই আর্থার টেফিল্ডের সাথে বোলিং করতেন।<ref>Short, pp. 16–17.</ref> ১৯৪৮-৪৯ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকান বিদ্যালয় একাদশে আর্থার টেফিল্ডের সাথে খেলেছেন।

১৯৫৫ সালের ইংল্যান্ড সফরে ২৩ খেলায় অংশ নেন তিনি। ৩০.৬০ গড়ে ১১৬৩ রান ও ২১.৯০ গড়ে ৬০ উইকেট পান। পাঁচ টেস্টের ঐ সিরিজের সবগুলোতেই ব্যাটিং উদ্বোধন করেন ও দুই টেস্টে বোলিং উদ্বোধনে নামেন। ঐ সিরিজে বোলারদের দাপট পরিলক্ষিত হয়। তিনি ২১.১২ গড়ে ২৫ উইকেট ও ২৩.৫০ গড়ে ২৩৫ রান তোলেন। লিডসে অনুষ্ঠিত চতুর্থ টেস্টে দলের জয়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। উভয় ইনিংসে যথাক্রমে ৯ ও ৭৪ রান করেন। তন্মধ্যে, ২০ রানে পিছিয়ে থেকে সোয়া চার ঘন্টায় ম্যাকগ্লিউ’র সাথে ১৭৬ রান সংগ্রহ করনে। এছাড়াও বল হাতে ২/৩৯ ও ৫/৬৯ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। শেষদিনে ১১:৩০ থেকে ৪:১২ ঘটিকায় খেলায় জয় পর্যন্ত অবিচ্ছিন্নভাবে বোলিং করতে থাকেন। খেলায় তাঁর বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৬২-৩৭-৬৯-৫।<ref>[[Wisden]] 1956, pp. 250–51.</ref> এ সফর সম্পর্কে [[Norman Preston|নরম্যান প্রেস্টনপ্রিস্টন]] লেখেন যে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় ক্রিকেটার হওয়া স্বত্ত্বেও তিনি অধিকাংশ সময়ই রক্ষণাত্মক ক্রিকেটার ছিলেন। যখন তিনি ব্যাটিংয়ে নামেন, তখন ক্রিজকে রক্ষা করাই প্রধান উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায় এবং যখন বোলিংয়ে নামতনে তখন ক্রমাগত লেগ স্ট্যাম্প বরাবরে বোলিং করতেন।<ref>Norman Preston, "South Africans in England, 1955", [[Wisden]] 1956, p. 221.</ref>