পৃথিবীর গঠন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mmibappybd (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Mmibappybd (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
৬ নং লাইন:
[[চিত্র:Structure of the Earth and lithosphere.svg|থাম্ব|পৃথিবীর অভ্যন্তরীন গঠন]]
পৃথিবীর ভর নির্ণয় করার জন্য [[অভিকর্ষজ বল]] এর কারণে নির্গত শক্তি পরিমাপ করা হয়ে থাকে। এছাড়া জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম উপগ্রহের ঘূর্ণন থেকেও এটি পরিমাপ করতে পারেন। পৃথিবীর গড় ঘণত্ব পরিমাপ করা হয় অভিকর্ষীয় দোলক ব্যবহার করে।
<gallery>
RadialDensityPREM.jpg|প্রিলিমিনারি আর্থ রেফারেন্স মডেল অনুযায়ী পৃথিবীর ঘণত্বের অরীয় বন্টন
</gallery>
 
পৃথিবীর ভর হলো ৬×১০<sup>২৪</sup> কিলোগ্রাম. [http://asa.usno.navy.mil/static/files/2016/Astronomical_Constants_2016.pdf]
 
১৬ ⟶ ১২ নং লাইন:
== ভূ-গঠন ==
পৃথিবীর গঠনকে দু’ভাবে বর্ণনা করা যায়। এক- যান্ত্রিক উপায়ে যেমন, বস্তুবিদ্যা বা Rheology, অথবা দুই- রাসায়ানিক ভাবে। যান্ত্রিক ভাবে দেখলে, পৃথিবীকে অশ্বমন্ডল, আস্থেনোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, বহিঃস্থ মজ্জা এবং অন্তঃস্থ মজ্জা এই ক’টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। আর রাসায়নিক ভাবে পৃথিবীকে ভাগ করা হয়েছে ভূত্বক, উপরস্থ ভূ-আচ্ছাদন, নিম্নস্থ ভূ-আচ্ছাদন, বহিঃস্থ মজ্জা এবং অন্তঃস্থ মজ্জা এই ক’টি ভাগে। ভূপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীর ভূ-তাত্ত্বিক উপদানগুলোর গভীরতা নিচের তালিকায় দেখানো হয়েছে।
<gallery>
RadialDensityPREM.jpg|প্রিলিমিনারি আর্থ রেফারেন্স মডেল অনুযায়ী পৃথিবীর ঘণত্বের অরীয় বন্টন
</gallery>
 
{| class="wikitable"