আবদুর রেজ্জাক খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

আবদুর রেজ্জাক খানের পূর্বপুরুষেরা [[ওয়াহাবী আন্দোলন|ওয়াহাবী আন্দোলনে]]<nowiki/>র সাথে জড়িত ছিলেন। কিশোর বয়েস থেকেই বিপ্লবী রাজনীতিতে ঝোঁক। 'রেশমিরুমাল' দলের মুসলিম তরুনদের নিয়ে বিপ্লবী সংগঠন গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। [[বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়|বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়ে]]<nowiki/>র সংস্পর্শেও এসেছিলেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবাস। গান্ধীবাদী আন্দোলনে থাকলেও সশস্ত্র বিপ্লবীদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ ছিল। মাস্টারদা [[সূর্য সেন|সূর্য সেনে]]<nowiki/>র নেতৃত্বে চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহের সময় লুকিয়ে তাদের অস্ত্র যোগান দিতেন। একাজে বিপ্লবী শহীদ সন্তোষ মিত্র ছিলেন তার অন্যতম সাথী।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি সংসদ চরিতাভিধান|last=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|first=প্রথম খন্ড|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৪৬}}</ref>

কমিউনিস্ট নেতা বঙ্কিম মুখার্জীর সাথে মেটিয়াবুরুজ- ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে ব্যাপক শ্রমিক আন্দোলনের প্রথম সারিতে ছিলেন আবদুর রেজ্জাক খান। ওয়ার্কার্স ও পেজান্ট পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যেও তার নাম উল্লেখ্য। ১৯২৯ এ [[আবদুল মোমিন]] প্রমুখদের সাথে বৃহৎ চটকল ধর্মঘটে নেতৃত্ব দান। ১৯৩০-৩৬ বিনা বিচারে কারারুদ্ধ থাকার সময় কমিউনিস্ট কনসলিডেশন গঠন। মুক্তি পেয়ে সারা ভারত কৃষান সভার কাজে যোগ দেন ও গ্রামে কৃষকদের মধ্যে কাজ করতে থাকেন।থাকেন<ref name=":0" />।

[[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি]] নিষিদ্ধ ঘোষিত হলে ১৯৪১ সালে বন্দী হন এবং ১৯৪৩ এ মুক্তি। স্বাধীন ভারতে পার্টি পূনরায় বে-আইনি ঘোষিত হয় এবং তিনি ১৯৪৮ থেকে ৫২ জেলবন্দী থাকেন।থাকেন<ref name=":0" />।