নীরদচন্দ্র চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৫ নং লাইন:
== উল্লেখযোগ্য কর্ম ==
[[File:Chaudhuri house, Oxford.JPG|thumb|২০ লাইব্রেরি রোডে নীরদচন্দ্র চৌধুরীর প্রাক্তন বাসবভন]]
নীরদচন্দ্র চৌধুরী'র প্রধান সাহিত্যকর্ম ''দি অটোবায়োগ্রাফীঅটোবায়োগ্রাফি অব অ্যান আননোন ইন্ডিয়ান'' (আইএসবিএন ০-২০১-১৫৫৭৬-১) ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়। এর ফলে তিনি সেরা ভারতীয় ইংরেজীইংরেজি লেখকের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন। নতুন ও স্বাধীন দেশ হিসেবে ভারতের বিচার ব্যবস্থাকে কটাক্ষ করে বইটি উৎসর্গ করেন তিনি।
 
প্রকৃতপক্ষে বইয়ের উৎসর্গ অংশে বলা হয়েছে - অনেক ক্ষুদ্ধ ভারতীয়দের অভিমত: রাজনৈতিক এবং আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নব্য সাম্রাজ্যবাদের অনুকরণমাত্র।
 
নীরদ চৌধুরী সরকারীসরকারি চাকুরীচাকুরি থেকে বহিস্কৃত হয়েছিলেন, ফলে [[অবসর ভাতা]] থেকেও বঞ্চিত হয়েছিলেন। কালো তালিকাভূক্ততালিকাভুক্ত লেখক হিসেবে চিহ্নিত হন এবং জোরপূর্বক নতুন জীবনে গমন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তিনি ভারত সরকার নিয়ন্ত্রিত অল ইন্ডিয়া রেডিও'র রাজনৈতিক ভাষ্যকার হিসেবে আইনের বিরুদ্ধাচরণ করেছেন যা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ছিল।
 
নীরদ চৌধুরী পরবর্তীতে অবশ্য বলেছিলেন যে তিনি বিভ্রান্ত হয়েছিলেন। তার বন্ধু, সম্পাদক, ঐতিহাসিক এবং ঔপন্যাসিক খুশবন্ত সিংয়ের মতে, "বইয়ের উৎসর্গটির বিষয়বস্তু ছিল প্রকৃতপক্ষে ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠীর প্রতি নিন্দাজ্ঞাপন করা যা আমাদেরকে সাম্যের দিকে ধাবিত করতে পারেনি।" - [[গ্রান্তা]] নিবন্ধে চৌধুরীর ভাষ্য। "প্রতিকল্প হিসেবে প্রর্দশনস্বরূপ তিনি বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, প্রাচীন [[রোম|রোমের]] সাথে সমান্তরাল পথে পা রাখছে ভারত।"