ফাঁসি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাট
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
কিঞ্চিৎ সাধারণ সম্পাদনা
১ নং লাইন:
'''ফাঁসি''' মৃত্যুদণ্ড দানের বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি। আধুনিক বিশ্বের যে সকল দেশে মৃত্যু রহিত করা হয় নি সে সব দেশের অনেকগুলোর আইনে মৃত্যুদণ্ড কার্য করার পদ্ধতি হিসেবে ‘মৃত্যু অবধি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রাখা’র বিধান রয়েছে।
মৃত্যুদন্ড দানের সর্ববহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি।
 
== ইতিহাস ==
[[মধ্যযুগ]] থেকেই পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই [[মৃত্যুদণ্ড]] দানের ক্ষেত্রে ফাঁসির পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। হোমারের [[ওডিসি]] গ্রন্থেও ফাঁসি দ্বারা মৃত্যুর পন্থা বর্নিতবর্র্ণিত আছে। আধুনিক যুগে সামরিক আইনের বিচারে ফায়ারিং স্কোয়াড, বাসাধারণ আইনে ইলেকট্রিক শক এবং ইসলামি শরিয়তি বিধানে প্রস্তর নিক্ষেপনেনিক্ষেপে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হত্যারকরার বিধিবিধান থাকলেও বর্তমানে অধিকাংশ দেশে মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞা প্রাপ্ত অপরাধীকে ফাঁসির মাধ্যমে সাজা দেওয়া হয়ে থাকে।
 
স্বাধীন ভারতে প্রথম ফাঁসি দেওয়া হয় [[মহাত্মা গাঁধী]]<nowiki/>র হত্যাকারী নাথুরাম গডসেকে (১৯৪৯ খৃষ্টাব্দে)
 
== পদ্ধতি ==
সাধারনতসাধারণত ফাঁসির মঞ্চে তোলার আগে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির দুই হাত পেছনের দিকে বাঁধা হয়। এসময় উপস্থিত থাকবেন কারা কর্তৃপক্ষ, সিভিল সার্জন, একজন ম্যাজিস্ট্রেট এবং ফাঁসিদার বা জল্লাদ। মঞ্চে তোলার পর আসামির দুই পা বাঁধা হয়। গলায় পরানো হয় ফাঁসির দড়ি। ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে একটি রুমাল থাকবে। রুমালটি হাত থেকে নিচে ফেলে দেয়ার সাথে সাথেই জল্লাদ ফাঁসির লিভারে টান দেন সঙ্গে সঙ্গে ফাঁসির মঞ্চে আসামির পায়ের নিচের তক্তাটি সরে যায় এবং আসামি শূন্যে ঝুলে থাকে। মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে গেলে ফাঁসির দড়ি থেকে নামানোর পর সব শেষে আসামির দুই পায়ের রগ কেটে তার মৃত্যু সম্পুর্ন নিশ্চিত করে কারা কর্তৃপক্ষ।
 
== তথ্যসূত্র ==
<references/>
 
== আরো দেখুন ==