ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৫৬ নং লাইন:
==ক্যাম্পাস==
[[File:Williams-BriceStadium-1998.JPEG|thumb|ককপিট। উইলিয়ামস-ব্রাইস স্টেডিয়ামে খেলার মধ্য-বিরতিতে আর্মড ফোর্স এপ্রিসিয়েশন ডে উদযাপন (১৯৯৮)]]
ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা ক্যাম্পাস সুদৃশ ও ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নানান স্থাপনায় সজ্জিত। ক্যাম্পাসের আদি অবস্থান, যা হর্সশু নামে পরিচিত, যুক্তরাষ্ট্রের জাতিয়জাতীয় ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর তালিকা National Register of Historic Places-এ জায়গা করে নিয়েছে। ক্যাম্পাসের আরো এগারোটি ভবন গৃহযুদ্ধের সময় থেকে আজ পর্যন্ত টিকে আছে।
[[Image:University of South Carolina Colonial Life Arena.jpg|left|thumb|২০০২ সালে স্থাপিত কলোনিয়াল লাইফ এরেনা। ১৮,০০০ আসনে সজ্জিত এ মিলনায়তন সাউথ ক্যারোলাইনার বৃহত্তম]]
বর্তমান ক্যাম্পাসের উল্লেখযোগ্য স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে লংস্ট্রিট থিয়েটার, থমাস কুপার লাইব্রেরি, রাসেল হাউজ, ক্যারোলাইনা কলিজিয়াম (মিলনায়তন), স্ট্রম থার্মন্ড ওয়েলনেস এন্ড ফিটনেস সেন্টার (ব্যায়ামাগার), কোগার সেন্টার ফর আর্টস, গ্রীকপল্লী, কলোনিয়াল লাইফ এরেনা, ম্যাককিসিক জাদুঘর, ২৪টি আবাসিক হল, এবং অসংখ্য একাডেমিক ভবন ও গবেষণাগার। ক্যাম্পাস থেকে এক মেইল দূরত্বে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান মাঠ, উইলিয়ামস-ব্রাইস স্টেডিয়াম, যা ভক্তদের কাছে ককপিট নামে পরিচিত। এ ছাড়াও খেলোয়াড়দের জন্য রয়েছে আবাসিক সুবিধা, আরো বেশ কয়েকটি মাঠ ও ব্যায়ামাগার। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য-সমস্যা লাঘবের জন্য রয়েছে একটি আধুনিক চিকিৎসাকেন্দ্র, থমসন হেলথ সেন্টার।
৬৫ নং লাইন:
'কার্নেগি ফাউন্ডেশন ফর দ্য এডভান্সমেন্ট অফ টিচিং' যুক্তরাষ্ট্রের যে ৬২ টি সরকারি ও ৩২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে 'অত্যন্ত গবেষণা-প্রবণ' (Research institution with very high reserach activity) বলে চিহ্ণিত করেছে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা তার একটি। ২০১৩ অর্থবছরে এ বিশ্ববিদ্যালয় ২২০ মিলিয়ন ইউএস ডলারের গবেষণা অণুদান লাভ করে<ref>[https://giving.sc.edu/areastosupport/research.aspx সাউথ ক্যারলাইনায় গবেষণা]</ref>।
 
ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনার গবেষণা কার্যক্রমকে মোটা দাগে চারটি অংশে ভাগ করা যায়-- স্বাস্থ্যবিজ্ঞান (Health sciences), উন্নত বস্তুবিদ্যা (Advanced materials), শক্তি(Energy), এবং পরিবেশ ও সংরক্ষণ (Environment and Sustainability). গবেষণায় পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এখানে ১২৫ টি গবেষণা ইন্সটিটিউট গড়ে তোলা হয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কার্যক্রম একাধারে আঞ্চলিক ও জাতিয়জাতীয় উন্নয়ন এবং প্রযুক্তির বাণিজ্যিকীকরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে আসছে।
 
==শিক্ষার্থী-বৃত্তান্ত==
৭৬ নং লাইন:
==খেলাধুলা==
[[File:Cocky.jpg|thumb|upright|ভক্তদের সাথে সাউথ ক্যারোলাইনা মাসকট ককি (২০০৭)]]
ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা ক্লাব, অন্তঃ ও আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় খেলার পৃষ্ঠপোষকতা করে। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় আন্তঃ-বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগে (Southeast Conference, SEC) অংশগ্রহণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ টি দল রয়েছে। এ দলগুলো [[বেসবল]], [[বাস্কেটবল]], [[ফুটবল]], [[টেনিস]], [[গল্‌ফ]], [[সাঁতার]] ও ঘোড়দৌড়সহ নানা ধরনের খেলায় অংশ নিয়ে থাকে। এ দলগুলোকে সাউথ ক্যারোলাইনা গেমককস (Gamecocks) বা 'লড়াকু মোরগ' বলে ডাকা হয়। এ নামটি আমেরিকান বিপ্লবের সাউথ ক্যারোলাইনা অঞ্চলের কুশলী যোদ্ধা থমাস সামটারের স্মৃতিবহন করে, প্রতিপক্ষ বৃটিশদের কাছে যার ডাকণাম ছিল গেমকক। গেমককস এ যাবতকালের মধ্যে (২০১৪) আটটি দলগত জাতিয়জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ও ব্যক্তি পর্যায়ে অসংখ্য সাফল্য অর্জন করেছে। জাতিয়জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপগুলোর মধ্যে ২০১০ ও ২০১১-এর বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য<ref>South Carolina wins second baseball national title (USA TODAY), ০৬-৩০-২০১১ [http://usatoday30.usatoday.com/sports/college/baseball/2011-06-28-south-carolina-florida-world-series-final_n.htm]</ref>।
 
এ ছাড়াও ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনার খেলোয়াড়েরা অলিম্পিকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য --