আকবর আলি খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
অ বানান সংশোধন |
||
৪৬ নং লাইন:
১৯৭১-এর ডিসেম্বরে স্বাধীন [[বাংলাদেশ]] প্রতিষ্ঠার দেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং সচিবালয়ে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন। তিনি সেখানে ছয় মাস চাকরি করেন এবং [[মুক্তিযোদ্ধা]] ও [[পাকিস্তান]] থেকে ফেরত ব্যক্তিদের চাকরি পেতে সহায়তা করেন। পরে তাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সরিয়ে নেয়া হয়। ১৯৭৩ সালে তিনি চাকরি ছেড়ে শিক্ষকতায় যোগ দানের জন্য সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তার পদত্যাগপত্র জমা দিলেও [[শেখ মুজিবর রহমান]] তা গ্রহণে অস্বীকৃত জানান। তাকে অবসর না দিয়ে শিক্ষকতা করার জন্য ছুটি দেয়া হয়। কমনওয়েলথ বৃত্তির জন্য মনোনীত হবার আগে তিনি অল্প সময়ের জন্য [[জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়|জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে]] শিক্ষকতা করেন। বৃত্তির জন্য তিনি [[কানাডা]]র [[কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়]]এ যোগ দেন এবং সেখানে অর্থনীতি বিভাগে মাস্টার্স এবং পি. এইচ. ডি. ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৯ সালে দেশে ফেরত আসার পরে অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি লাভ করেন। তাকে আবারো প্রশাসনের মন্ত্রীপরিষদ বিভাগে যোগ দেবার জন্য আহ্বান জানানো হয়। ১৯৮৪ সালে তিনি সাভারের বিপিএটিসি-তে মেম্বার ডাইরেক্টিং স্টাফ হিসেবে যোগ দেন। অত:পর ১৯৮৭ সালের আগ পর্যন্ত তিনি পল্লী উন্নয়ন বোর্ড, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং কর্মকমিশন সচিবালয়ে কাজ করেন।
তিনি ওয়াশিংটনের বাংলাদেশ দূতাবাসে অর্থমন্ত্রী পদে যোগ দেন। ঢাকায় ফিরে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংকিং বিভাগে অতিরিক্ত সচিব পদে যোগ দেন। তার সময়ে তিনি বিসিসিএল ব্যাংকের পূণর্গঠন এবং বেসিক ব্যাংক অধিগ্রহণের কাজ করেন। অল্প সময়ের জন্য পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ে কাজ করে তিনি ১৯৯৩ এ সরকারের সচিব হিসাবে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত তিনি
== ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক ==
৫২ নং লাইন:
== সমসাময়িক কার্যাবলী ==
বিশ্ব ব্যাংক থেকে অবসর গ্রহণের তিনি [[ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়]] সেন্টার ফর গভরর্ণমেণ্ট স্টাডিজ প্রতিষ্ঠিত করেন। বর্তমানে তিনি সেখানে খণ্ডকালীন অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। সাম্প্রতিক সময়ে (২০১০-) তিনি বিভিন্ন টেলিভিশন টক শোতে উপস্থিত হয়ে দেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করার জন্য জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। ২০১৪'র মার্চ মাসে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, প্রধান মন্ত্রী হাসিনার হাতে যত ক্ষমতা মুঘল সম্রাটেরও তত ক্ষমতা ছিলনা।<ref>[http://www.youtube.com/watch?v=OwgsRfYZBFM একুশে টিভি কর্তৃক প্রচারিত]</ref> ৫ জানুয়ানি ২০১৪ অণুষ্ঠিত ১০ম সংসদীয় নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন সংবিধান মোতাবেক অণুষ্ঠিত হলেও নৈতিকভাবে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ নির্বাচন হয় নি। ১৫৩ টি আসনে নির্বাচনই হয়নি। ১৪৭ টি আসনে নির্বাচন হলেও ১০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি।"<ref>[http://www.deshsangbad24.com/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0/ গণতন্ত্র রক্ষায় নতুন নির্বাচন দরকার]</ref> তিনি আরো অভিমত ব্যক্ত করেন যে, দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে নির্বাচন পদ্ধতি। গত দশম
নানা কর্মকাণ্ডের মধ্যে নিমগ্ন আকবর আলী খান দেশের ঐতিহাসিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন ও অগ্রগতি নিয়ে গবেষণা করছেন। একই সঙ্গে তিনি জীবনানন্দ দাশের কবিতা নিয়ে গবেষণা করছেন (২০১২-১৩।
|