অতুলপ্রসাদ সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎প্রাথমিক জীবন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
Leoclg (আলোচনা | অবদান)
→‎প্রাথমিক জীবন: টাইপো ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
 
== প্রাথমিক জীবন ==
অতুলপ্রসাদ সেনের পারিবারিক ভিটভিটা [[মাদারীপুর জেলা|মাদারিপুর মহকুমা]]র দক্ষিণ বিক্রমপুরের মাগর-ফরিদপুর গ্রামে। তিনি [[ঢাকা|ঢাকায়]] তাঁর মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। অতি অল্পবয়সেই অতুলপ্রসাদ পিতৃহারা হন। এরপর তাঁর দাদামশায়মাতামহ কালীনারায়ণ গুপ্ত তাঁকে প্রতিপালন করেন। দাদামশায়েরমাতামহের নিকটই সঙ্গীত ও ভক্তিমূলক গানে তাঁর হাতেখড়ি।<ref name="bpedia" />
 
১৮৭১ সালের ২০ অক্টোবর তাঁর জন্ম। তাঁদের আদি নিবাস ছিল তৎকালীন ফরিদপুর জেলার [[মাদারীপুর জেলা|মাদারিপুর মহকুমার]] দক্ষিণ বিক্রমপুরের মগর গ্রামে। বাল্য কালে পিতৃহীন হয়ে অতুল প্রসাদ ভগবদ্ভক্ত, সুকন্ঠ গায়ক ও ভক্তিগীতিরচয়িতা মাতামহ কালীনারায়ণ গুপ্তের আশ্রয়ে প্রতিপালিত হন। পরবর্তীকালে মাতামহের এসব গুণ তাঁর মাঝেও সঞ্চালিত হয়। অতুল প্রসাদ ১৮৯০ সালে প্রবেশিকা পাশের পর কিছুদিন কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে অধ্যয়ন করেন। <ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; [[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ৬।</ref>
 
১৮৯০ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি কলকাতার [[প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়|প্রেসিডেন্সি কলেজে]] (অধুনা [[প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়]]) ভর্তি হন। পরে [[লন্ডন|লন্ডনে]] গিয়ে আইন শিক্ষা করেন। আইন পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়ে ১৮৯৪ সালে তিনি বাংলায় ফিরে আসেন এবং [[রংপুর]] ও [[কলকাতা|কলকাতায়]] অনুশীলন শুরু করেন। পরবর্তীকালে তিনি [[লখনউ]] চলে যান এবং সেখানে অবধ বার অ্যাসোসিয়েশন ও অবধ বার কাউন্সিলের সভাপতি হন।<ref name="bpedia"/> লক্ষ্মৌতে তিনি যেখানে বাস করতেন তার জীবনকালেই তার নামে ঐ রাস্তার নামকরণ করা হয়। তার উপার্জিত অর্থের একটি বড় অংশ তিনি স্থানীয় জনসাধারণের সেবায় ব্যয় করেন। তার বাড়ি এবং গ্রন্থস্বত্বও তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দান করে গেছেন।বাংলা ভাষা সাহিত্যে ও সঙ্গীতের এক অতি পরিচিত নাম অতুল প্রসাদ সেন। তিনি ছিলেন একাধারে কবি, গীতিকার ও গায়ক। বাংলাভাষীদের নিকট অতুল প্রসাদ সেন প্রধানত একজন সঙ্গীতজ্ঞ ও সুরকার হিসেবেই পরিচিত। তাঁর গানগুলি মূলত স্বদেশি সঙ্গীত, ভক্তিগীতি ও প্রেমের গান; এই তিন ধারায় বিভক্ত। তবে তাঁর ব্যক্তি জীবনের বেদনা সকল ধরনের গানেই কম-বেশি প্রভাব ফেলেছে। এজন্য তাঁর অধিকাংশ গানই হয়ে উঠেছে করুণ-রস প্রধান।