নদিয়া জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Drpran ind (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Drpran ind (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৩৪ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
[[ভাগীরথী নদী|ভাগীরথী নদীর]] তীরে অবস্থিত হওয়ায় নদিয়া [[হিন্দু]] ধর্মালম্বিদের জন্য একটি তীর্থস্থান। রাজা [[বল্লাল সেন]] নদিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। প্রাচীন বাংলার হিন্দু রাজারা [[গৌড়|
== ভূগোল ==
৪৬ নং লাইন:
=== নদনদী ===
নদিয়া জেলার প্রধান নদনদীগুলি হল [[ভাগীরথী নদী|ভাগীরথী]], [[জলঙ্গী নদী|জলঙ্গী]], [[ভৈরব নদ|ভৈরব]], [[চুর্নী নদী|চূর্ণী]], [[মাথাভাঙ্গা নদী|মাথাভাঙা]] ও [[ইছামতি নদী|ইছামতী]] ইত্যাদি। এই জেলায় [[ভাগীরথী নদী|ভাগীরথীর]] দৈর্ঘ্য ১৮৭ কিলোমিটার। ভাগীরথীর বদ্বীপ প্রবাহে শেষ উপনদী হিসেবে যুক্ত হয়েছে মাথাভাঙা নদী। এরপর ভৈরব নদ ভাগীরথী থেকে নির্গত হয়ে জলঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। আরও দক্ষিণে ভাগীরথী থেকে নির্গত হয়েছে জলঙ্গী নদী (দৈর্ঘ্য ২০৬ কিলোমিটার)। এই অংশ বর্তমানে পলি পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে। জলঙ্গী নদী উত্তর-পশ্চিমাংশে নদিয়া-মুর্শিদাবাদ জেলার সীমান্ত বরাবর দক্ষিণ-পশ্চিম মুখে প্রবাহিত হয়েছে। এরপর জেলার মাঝখান দিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমে এঁকেবেঁকে প্রবাহিত হয়ে [[নবদ্বীপ|নবদ্বীপের]] নিকট ভাগীরথী নদীর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। [[ভৈরব নদ]] বর্তমানে মৃতপ্রায়।
[[মাথাভাঙ্গা নদী|মাথাভাঙা]] (দৈর্ঘ্য ১৯ কিলোমিটার) উপনদীটি [[ভারত]] ও [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এরপর পুনরায় ভারতে প্রবেশ করে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে। পশ্চিম শাখাটি চূর্ণী (দৈর্ঘ্য ৫৩ কিলোমিটার) নামে পশ্চিমে ও পূর্ব শাখাটি ইছামতী (দৈর্ঘ্য ৬৮ কিলোমিটার) নামে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়েছে। নদিয়া জেলার নদীগুলি বারবার দিক ও গতি পরিবর্তন করে। বন্যা এখানকার নদীগুলির প্রধান বৈশিষ্ট্য। নদীর প্রবাহ পরিবর্তনের ফলে জেলায় অনেক হ্রদ, জলাভূমি ও বিল গড়ে উঠেছে। নদিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য নদী ঝোড় নদী, যেটি ভীমপুরের উপর দিয়ে প্রবাহিত।
=== স্বাভাবিক উদ্ভিদ ===
|