কাঞ্চনজঙ্ঘা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sakkhar21 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
২ নং লাইন:
 
[[চিত্র:Khangchendzonga np.jpg|thumb]]
'''কাঞ্চনজঙ্ঘা''' ([[নেপালি ভাষা|নেপালি]]: कञ्चनजङ्घा /কংচন্‌জঙ্ঘা) [[হিমালয় পর্বতমালা|হিমালয় পর্বতমালার]] পর্বতশৃঙ্গ। [[মাউন্ট এভারেস্ট]] ও [[কে২]] এর পরে এটি পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ যার উচ্চতা ৮,৫৮৬ মিটার (২৮,১৬৯ ফুট)। <ref>{{cite web |url=http://www.somewhereinblog.net/blog/neel_vomora/29269532 |title=তেঁতুলিয়া থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা..... |accessdate=১০ নভেম্বর, ২০১০ }}</ref> এইটি [[ভারত|ভারতের]] [[সিকিম রাজ্য|সিকিম রাজ্যের]] সঙ্গে [[নেপাল|নেপালের]] পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তে অবস্থিত। কাঞ্চনজঙ্ঘা শব্দটি শুনে তৎসম কাঞ্চন + জঙ্ঘা মনে হলেও আসলে নামটি সম্ভবতঃ স্থানীয় শব্দ "কাং চেং জেং গা" থেকে এসেছে, যার অর্থ [[তেনজিং নোরগে]] তাঁর বই, ''ম্যান অফ এভারেস্ট'' (Man of Everest)-এ লিখেছেন "তুষারের পাঁচ ধনদৌলত"। এটির পাঁচ চূড়া আছে তাদের চারটির উচ্চতা ৮, ৪৫০ মিটারের ওপরে। এ ধনদৌলত ঈশ্বরের পাঁচ ভান্ডারের প্রতিনিধিত্ব করে, স্বর্ণ, রূপা, রত্ন, শস্য, এবং পবিত্র পুস্তক।<ref>{{cite web |url=http://www.anandabazar.com/khela/%E0%A6%95-%E0%A6%9E-%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%99-%E0%A6%98-%E0%A6%B6-%E0%A6%B0-%E0%A6%B7-%E0%A6%8F%E0%A6%87-%E0%A6%AA-%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%A6-%E0%A6%87-%E0%A6%AC-%E0%A6%99-%E0%A6%B2-%E0%A6%AE-%E0%A7%9F-1.33581 |title=কাঞ্চনজঙ্ঘা শীর্ষে এই প্রথম দুই বাঙালি মেয়ে |publisher=আনন্দ বাজার পত্রিকা|accessdate=২১ মে, ২০১৪ }}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==