আসাম বিধানসভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kayser Ahmad ব্যবহারকারী অাসাম বিধানসভা পাতাটিকে আসাম বিধানসভা শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
১৫ নং লাইন:
| leader1 = [[প্রণব গগৈ]]
| party1 = [[Indian National Congress|কংগ্রেস]]
| election1 = [[Assam_legislative_assembly_electionAssam legislative assembly election,_2011 2011|২০১১]]
| leader2_type = [[List of Chief Ministers of Assam|মুখ্যমন্ত্রী]]
| leader2 = [[তরুণ গগৈ]]
| party2 = [[Indian National Congress|কংগ্রেস]]
| election2 = [[Assam_legislative_assembly_electionAssam legislative assembly election,_2011 2011|২০১১]]
| leader3_type = বিরোধী দলপতি
| leader3 =
৬৭ নং লাইন:
১৯৩৫ সালের ২ আগষ্ট ব্রিটিশ সংসদে [[ভারত সরকার আইন ১৯৩৫]] (Government of India Act 1935)গৃহীত হয়। এই আইনের দ্বারা মোতাবেক ১৯৩৭ সালে আসাম প্রদেশের জন্য দ্বিকক্ষীয় বিধানসভা প্রনয়ন করা হয়। বিধানসভার নিম্ন কক্ষে, আসাম বিধানসভার প্রথম বৈঠক বসে [[সিলং]]-এর সভা কক্ষে ১৯৩৭ সালের এপ্রিল মাসের ৭ তারিখে। সিলং সেই সময়ে সংযোজিত আসামের রাজধানী ছিল। বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ছিল ১০৮। এই সদস্যরা সবাই ছিলেন নিৰ্বাচিত। উচ্চ বিচার বিভাগের সদস্য সংখ্যা ছিল ২১ বা ২২ জন।
 
ভারত বিভক্ত হওয়ার পর আসামের [[সিলেট জেলা]] [[পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানের]] (বৰ্তমান [[বাংলাদেশ]]) অন্তৰ্ভূক্ত হয়। স্বাভাবিকভাবে বিধানসভার আসনসংখ্যা কমে ৭১ হয়ে যায়। অবশ্য স্বাধীনতার পর আসনসংখ্যা পুনরায় ১০৮টি হয়। ১৯৪৭ সালে বিচার বিভাগের অবলুপ্তি ঘটায় আসামের বিধানসভা এককক্ষীয় করা হয়। স্বাধীনোত্তর সময়ে আসাম বিভক্ত হয়ে অনেক নতুন রাজ্যের সৃষ্টি হয়। ১৯৬৩ সালে [[নাগাল্যান্ড]] গঠিত হয়। ১৯৭১ সালে ভারতের সংসদে গৃহীত হওয়া একটি আইনের মাধ্যমে [[মেঘালয়]]কে পূৰ্ণাঙ্গ রাজ্যের মৰ্যাদা দেয়া হয়। [[মিজোরাম]] এবং [[অরুণাচল প্রদেশ]] ও আসামের থেকে আলাদা হয়ে যায়। মেঘালয় গঠনের পর সিলং [[আসাম]]এবং মেঘালয় উভয় রাজ্যের যৌথ [[রাজধানী]] হয়। ১৯৭২ সালে আসাম সরকার দিশপুরে রাজধানী স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয়। ১৯৭৩ সালের ১৬ মাৰ্চ দিশপুরের অস্থায়ী রাজধানীতে আসাম সরকার প্ৰথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৫২ সালে স্বাধীনোত্তর ভারতের প্ৰথম নিৰ্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সে অনুযায়ী ১৯৫২ সালে গঠিত হওয়া বিধানসভাকে স্বাধীনোত্তর আসামের প্ৰথম বিধানসভা বলা হয়। সে কারণে ২০১১ সালে আসামের ১৩তম বিধানসভা গঠন করা হয়। <ref>{{cite journal | title=আসাম বিধানসভার ৭৫ বছর | author=চন্দ্র কুমার বরুয়া | journal=প্রান্তিক | year=২০১২ | month=১-১৫ মে | pages=১২, ১৩ পৃঃ}}</ref><ref name="আসাম বিধানসভার বিভাগীয় ওয়েবসাইট">{{cite web | url=http://assamassembly.gov.in/history.html | title=আসাম বিধানসভার বিভাগীয় ওয়েবসাইট | accessdate=May 04, 2012}}</ref>
 
রাজ্যের বিভাজন এবং সমষ্টির পুনৰ্গঠনের জন্যে আসাম বিধানসভার আসন সংখ্যা সময়ে-সময়ে পরিবৰ্তন হয়ে এসেছে। আসাম বিধানসভার আসন সংখ্যা<br>
৭৩ নং লাইন:
::দ্বিতীয় বিধানসভা (১৯৫৭-৬২) ১০৫টি
::তৃতীয় বিধানসভা (১৯৬৭-৭২) ১১৪টি
::পঞ্চম বিধানসভা (১৯৭২-৭৮) থেকে বৰ্তমান পর্যন্ত ১২৬টি।<ref>{{cite web | url=http://assamassembly.gov.in/history.html | titlename="আসাম বিধানসভার বিভাগীয় ওয়েবসাইট | accessdate=May 04, 2012}}<"/ref>
 
==আসাম বিধানসংভার অধ্যক্ষদের তালিকা==
 
আসাম বিধানসভার অধ্যক্ষদের তালিকা নিম্নে উল্লেখ করা হল<ref>{{cite web|title=List of Speakers since 1937|url=http://assamassembly.gov.in/speaker-list.html|accessdate=9 December 2010}}</ref>:
 
===আসাম প্ৰদেশ===
১২৬ নং লাইন:
|-
|২
|[[ দেবকান্ত বরুয়া]]
|৮ জুন, ১৯৫৭
|১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯
১৭৪ নং লাইন:
|-
|১০
|[[ জীবকান্ত গগৈ]]
|২৯ জুলাই, ১৯৯১
|৯ ডিসেম্বর, ১৯৯২
২০৪ নং লাইন:
|-
|১৫
|প্রণব কুমার গগৈ <ref>[http://www.telegraphindia.com/1110607/jsp/frontpage/story_14080104.jsp Members of 13th Assembly sworn in - Pranab Gogoi elected Assam Speaker] </ref>
|৬ জুন, ২০১১
|
২১০ নং লাইন:
|}
==তথ্য সূত্র==
{{Reflist}}
 
==বহিঃসংযোগ==
২১৭ নং লাইন:
{{আসাম}}
{{ভারতের আইনসভা}}
 
 
[[বিষয়শ্রেণী:আসামের রাজনীতি]]