মঙ্গলকোট (প্রাচীন ভাস্কর্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
১১ নং লাইন:
| coordinates =
}}
'''মঙ্গলকোট''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী বিভাগের]] [[বগুড়া জেলা|বগুড়া জেলার]] [[শিবগঞ্জ উপজেলা|শিবগঞ্জ উপজেলায়]] অবস্থিত একটি প্রাচীন স্থাপনা। এটি [[বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর|বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের]] তালিকাভুক্ত একটি [[বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের তালিকা|প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা]]।<ref name="প্রত্নস্হলের তালিকা">{{cite web | title = প্রত্নস্হলের তালিকা | work = [[বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর]] | publisher = http://www.archaeology.gov.bd/ | url = http://www.archaeology.gov.bd/site/page/33b15f5f-82e4-426a-8028-c39f221a468d/সকল-তালিকা- | accessdate = ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬}}</ref>
 
==অবস্থান==
২০ নং লাইন:
 
==মঙ্গলকোটের ভাস্কর্য==
মঙ্গলকোটে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ১৯৮১-৮৩ সালে উৎখননের মাধ্যমে এক হাজারেরও বেশি প্রত্ননিদর্শন আবিষ্কার করে। প্রত্ননিদর্শনগুলো গুপ্ত ও গুপ্তোত্তর যুগের পোড়ামাটির ভাস্কর্য। ভাস্কর্যগুলোর গড় উচ্চতা ০.০৬১ মিটার এবং সেগুলোর প্রায় অধিকাংশই সর্পদেবী [[মনসা|মনসার]] আবক্ষ নারী মূর্তি।<ref name="বাংলাপিডিয়া" />
 
এখানে প্রাপ্ত পোড়ামাটির ভাস্কর্যগুলো গুপ্ত কালে পুন্ড্রবর্ধনভূক্তিতে ধ্রুপদী শিল্পচর্চার উচ্চমার্গীয় ইতিহাসকে সামনে এনেছে। বাংলা অঞ্চলে পাথরের কোন উল্লেখযোগ্য উৎস ছিলো না। তাই শিল্পী পাথরের বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করেছিলো পোড়ামাটির মাধ্যমকে, আর অসাধারণ শৈল্পিক দক্ষতায় তৈরি করেছিলো কালোত্তীর্ণ সব ভাস্কর্য। অনেক ক্ষেত্রেই তা অতিক্রম করেছিল প্রস্তর ভাস্কর্যের শিল্প সুষমাকে। আর এ ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা পরবর্তী সময়ে লক্ষ করা যায় উত্তরবঙ্গে পাল যুগের এবং দেব, চন্দ্র আমলে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের পোড়ামাটির ফলকচিত্রে এবং খানিকটা ভিন্ন রুপে সুলতানি আমলের বাংলায়।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{cite web | title = মঙ্গলকোটের ভাস্কর্য | work = [[বাংলাপিডিয়া]] | publisher = [[বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি]] | url = http://bn.banglapedia.org/index.php?title=মঙ্গলকোটের_ভাস্কর্য | accessdate = ২ মার্চ ২০১৫}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==