প্রফুল্ল চন্দ্র রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →অবদান |
সংশোধন |
||
২২ নং লাইন:
== শিক্ষাজীবন ==
[[১৮৭৪]] সালে প্রফুল্লচন্দ্র আবার কলকাতায় ফিরে যেয়ে অ্যালবার্ট স্কুলে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকেই [[১৮৭৮]] সালে তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি [[ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর]] কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত '''মেট্রোপলিটন কলেজে''' (বর্তমান [[বিদ্যাসাগর কলেজ]]) ভর্তি হন। [[১৮৮১]] সালে সেখান থেকে ''এফ এ'' পরীক্ষায় ''দ্বিতীয় বিভাগে'' পাশ করে তিনি [[প্রেসিডেন্সী কলেজ|প্রেসিডেন্সী কলেজে]] ''বি এ'' ভর্তি হন। প্রেসিডেন্সী থেকে [[গিলক্রিস্ট বৃত্তি]] নিয়ে তিনি [[স্কটল্যান্ড|স্কটল্যান্ডের]] [[
== কর্মজীবন ==
৪১ নং লাইন:
আচার্য দেবের দেশপ্রেম তাকে ইউরোপে থেকে ফিরিয়ে এনেছিল। দেশে এসেও তিনি তার সেই স্বদেশপ্রীতির পরিচয় দিয়েছেন। তিনি ক্লাসে বাংলায় লেকচার দিতেন। বাংলা ভাষা তার অস্তিত্বের সাথে মিশে ছিল। তার বাচনভঙ্গী ছিল অসাধারণ যার দ্বারা তিনি ছাত্রদের মন জয় করে নিতেন খুব সহজেই। তিনি সকল ক্ষেত্রেই ছিলেন উদারপন্থী।
=== অসাম্প্রদায়িকতা ===
কিছু সূত্র মতে, তিনি অসাম্প্রদায়িকই শুধু ছিলেননা বরং সাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার মূলোৎপাটনের জন্যও চেষ্টা করেছেন সবসময়। [[১৯০৫]] সালে ড. [[
== গ্রন্থাবলী ==
৫৬ নং লাইন:
* [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]]
* [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]
* [[
* [[ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়]]
* [[রসায়ন]]
|