নির্বাচন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
অ বট বানান ঠিক করেছে |
||
৩৩ নং লাইন:
বাছাই করে গ্রহণ করা গণভোট বা রেফারেণ্ডাম (বহুবচন হলো রেফারেণ্ডামস অথবা রেফারেণ্ডা) নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত একটি গণতান্ত্রিক হাতিয়ার যাতে একটা সাধারণ নীতি অথবা নির্দিষ্ট কোনো প্রার্থী বা দলের বদলে নির্বাচক মণ্ডলী কোনো নির্দিষ্ট প্রস্তাব, আইন অথবা নীতির পক্ষে বা বিপক্ষে তাদের মতামত জানায়। গণভোট একটা নির্বাচনী ব্যালটের সঙ্গেও জুড়ে দেওয়া হতে পারে অথবা পৃথকভাবেও নেওয়া হতে পারে এবং সচরাচর সংবিধানের ওপর নির্ভরশীল থেকেই এই গণভোট নির্দেশমূলক বা পরামর্শমূলক দুরকমই হতে পারে। সরকার সচরাচর আইনসভার মাধ্যমেই গণভোটের ডাক দেয়, যদিও বহু গণতন্ত্রেই নাগরিকের সরাসরি গণভোটের ডাক দেওয়ার অধিকার রয়েছে, যাকে ইনিশিয়েটিভস বলা হয়ে থাকে।
== চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলি ==
৫৯ নং লাইন:
=== সময়সূচী নির্ধারণ ===
গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য হলো নির্বাচিত প্রতিনিধিরা মানুষের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে এবং তারাই আদৌ ক্ষমতায় থাকবে কি না তা নিয়ে ভোটারদের রায় জানতে নির্ধারিত সময়ে তারা আবার ভোটারদের মুখোমুখি হবে। এই কারণেই বেশিরভাগ গণতান্ত্রিক সংবিধানে নির্দিষ্ট সময় অন্তর নিয়মিতভাবে নির্বাচন হওয়ার কথা বলা রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ প্রদেশে প্রতি তিন ও ছয় বছর অন্তর ভোট হয়। ব্যতিক্রমস্বরূপ, মার্কিন প্রতিনিধি সভা (ইউ এস হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস), সেখানে আবার প্রতি দু’বছর অন্তর ভোট হয়। অনেক ধরনের সময়সূচী আছে, উদাহরণস্বরূপ রাষ্ট্রপতি:
পূর্ব-নির্ধারিত অথবা নির্বাচনের নির্দিষ্ট দিন থাকলে তার স্বচ্ছ্বতা ও ভবিষ্যদ্বাণীর সুবিধা হয়। যদিও এর ফলে অত্যন্ত দীর্ঘ প্রচারের ঝোঁক তৈরি হয়। আবার হয়তো সেই পুর্বনির্ধঅরিত ভোটের দিনটি এমন সময় পড়লো যখন আইনসভা (সংসদীয় ব্যবস্থা) ভেঙে দেওয়া খুবই অনিশ্চিত বা সমস্যাসঙ্কুল। যেমন যদি যুদ্ধ লাগে তখন মোটেই ভেঙে দেওয়া সমীচীন নয়। অন্যান্য রাষ্ট্রে (যেমন গ্রেট ব্রিটেন) আবার সরকার তার সর্বোচ্চ মেয়াদকাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে পারে এবং সেক্ষেত্রে কার্যনির্বাহীরাই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে সেই মেয়াদকালের মধ্যে ঠিক কোন সময়ে ভোট হবে। এতে ব্যবহারিকভাবে দাঁড়াচ্ছে এই যে, সরকার তার পূর্ণ মেয়াদ ক্ষমতায় টিঁকে থাকবে এবং তার হিসেবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বা অনুকূল সময়ে তারা ভোট করবে (যদি না অনাস্থা প্রস্তাবের মতো বিশেষ কিছু ঘটে)। ভোটের দিনক্ষণের এই হিসেব নিকেষটা নির্ভর করে জনমত সমীক্ষায় তাদের সম্ভাবনা কেমন এবং সংখ্যাগরিষ্ঠতার মাপের মতো নানা পরিবর্তনশীল বিষয়ের ওপর।
|