মেরুজ্যোতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করেছে
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Aurora Borealis and Australis Poster.jpg|alt=Pictures of the aurora australis|thumb|421x421px|পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে আরোরা'র চিত্র।]]
<span class="cx-segment" data-segmentid="13"></span>'''আরোরা''' (Aurora)/ আরোরা অস্ট্রালিস/ আরোরা উষা হলো আকাশে একধরণের প্রাকৃতিক আলোর প্রদর্শনী। প্রধানত উঁচু অক্ষাংশের এলাকাগুলোতে আরোরা'র দেখা মিলে। আরোরা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর।
আরোরা নিয়ে প্রাচীনকালে অনেক [[পুরাণ|উপকথা]] চালু ছিল। যেমন নর্জ উপকথা অণুসারেঅনুসারে আরোরা হলো [[ঈশ্বর|ঈশ্বরের]] সৃষ্টি সেতু। আবার কিছু কুসংস্কারচ্ছন্ন মানুষ আছে যারা মনে করেন তাদের [[পূর্বপুরুষ|পূর্বপুরুষেরা]] আকাশে নাচানাচি করে তাই আকাশের রঙ বদলে যায়।
 
== আরোরা সৃষ্টির কারণ ==
[[সূর্য]] আমাদের থেকে প্রায় ৯৩ মিলিয়ন [[মাইল]] দূরে অবস্থিত। কিন্তু এর প্রভাব বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত। সূর্য পৃষ্ঠে ঝড় উঠলে এর চার্জিত কণা মহাকাশে ছড়িয়ে পড়ে। আমাদের পৃথিবী যদি এর কাছাঁকাছিকাছাকাছি যায় তবে পৃথিবীর [[চৌম্বক ক্ষেত্র]] এবং [[বায়ুমণ্ডল|বায়ুমন্ডল]] এর সাথে প্রতিক্রিয়া করে।
যখন সূর্যের চার্জিত কণাগুলো আমাদের পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের অণু-পরমাণুকে আঘাত করে তখন সেই চার্জিত কণাগুলো বায়ুমন্ডলের অণু-পরমাণুগুলোকে আন্দোলিত করে এবং উজ্জ্বল করে তোলে।
পরমাণু আন্দোলিত হওয়ার অর্থ হল এই যে, যেহেতু পরমাণু নিউক্লিয়াস এবং নিউক্লিয়াসকে আবর্তনকৃত ইলেক্ট্রন দ্বারা গঠিত তাই যখন সূর্য থেকে আগত চার্জিত কণা বায়ুমন্ডলের পরমাণুকে আঘাত করে তখন [[ইলেকট্রন|ইলেক্ট্রনগুলো]] উচ্চ শক্তিস্তরে (নিউক্লিয়াস থেকে আপেক্ষিকভাবে অনেকদূরে) ঘুরতে শুরু করে। তারপর যখন আবার কোনো ইলেক্ট্রন নিম্ন শক্তিস্তরে চলে আসে তখন সেটি ফোটন বা আলোতে পরিণত হয়।