আব্দুল মালেক উকিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
Suvray (আলোচনা | অবদান)
WikitanvirBot-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে AftabBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
২৮ নং লাইন:
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
আব্দুল মালেক উকিল বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তিনি পাকিস্তান শিল্প কাউন্সিল এবং নোয়াখালী জেলার পাবলিক লাইব্রেরিরলাইব্রেরীর সচিব ছিলন। তিনি নোয়াখালী কলেজ, মাইজদি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মাইজদি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এবং বাধের হাট আবদুল মালেক কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি বিখ্যাত ব্যক্তিদের আত্মজীবনীসমূহের একজন নিয়মিত পাঠক ছিলেন এবং এগুলো তিনি সংগ্রহ করে রাখতেন। ১৭ অক্টোবর ১৯৮৭ মহান রাজনীতিবিদ এবং চমৎকার এই মানুষটি ঢাকা শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৬৩ বছর বয়সে মারা যান।
 
== রাজনৈতিক পেশাজীবন ==
৩৫ নং লাইন:
আবদুল মালেক উকিল তাঁর রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবাস সম্মুখীন হয়েছিলেন। [[ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] সময় [[মার্চ ১১|১১ মার্চ]] [[১৯৪৮]] সালে তাঁকে প্রথম গ্রেফতার করা হয় এবং [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের]] সাথে তাঁকেও [[ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার|ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে]] রাখা হয়। পরবর্তীতে [[ফেব্রুয়ারি ২২|২২ফেব্রুয়ারি]] [[১৯৫২]] এবং [[১৯৫৪]] সালের জুন মাসে ইস্ট বেঙ্গল পাবলিক সেফটি অধ্যাদেশ অধীনে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। [[১৯৭৫]] সালে বঙ্গবন্ধু পরিবারের হত্যার পর সেনাবাহিনী তাঁকে আবারও গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।
 
তিনি [[১৯৫৩]] সালে নোয়াখালী সদর মহকুমা [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সভাপতি এবং নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। [[১৯৬২]]-[[১৯৬৪|৬৪]] সময়কালে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে ছিলেন এবং [[১৯৭২]] সালে এখানে থেকে পদত্যাগ করেন। উপরন্তু, মালেক উকিল [[১৯৫৬]], [[১৯৬২]] এবং [[১৯৬৫]] সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৬৫ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের নেতা এবং সংযুক্ত প্রাদেশিক পরিষদ ও বিরোধী দলের নেতা ছিলেন। [[ছয় দফা আন্দোলন]] সময় মালেক উকিলকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাঁকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল। [[১৯৬৯]] সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় কমিটির নয়টি সদস্যদের একজন হিসাবে নির্বাচিত হন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে লাহোরে অণুষ্ঠিতঅনুষ্ঠিত গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরে তাঁরা একসাথে করাচীতে ভ্রমণ যান। [[১৯৭০]] সালে তিনি পাকিস্তান জাতিয়জাতীয় পরিষদ নোয়াখালী থেকে সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন।
 
== তথ্যসূত্র ==
৪৭ নং লাইন:
 
{{DEFAULTSORT:মালেক উকিল, আব্দুল}}
[[বিষয়শ্রেণী:জাতিয়জাতীয় সংসদের স্পিকার]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৪-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৭-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:জাতিয়জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী]]
[[বিষয়শ্রেণী:আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ]]