অ্যালান অক্টোভিয়ান হিউম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

'''অ্যালান অক্টোভিয়ান হিউম''' (জুন ৬, ১৮২৯ – জুলাই ৩১, ১৯১২) [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] একজন বেসামরিক কর্মকর্তা, রাজনৈতিক সংস্কারক এবং শখের [[পক্ষীবিদ]] ও [[উদ্যানতত্ত্ব|উদ্যানতত্ত্ববিদ]]। তিনি [[ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলন|ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের]] অন্যতম প্রধান চাবিকাঠি [[ভারতীয় জাতীয়জাতিয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয়জাতিয় কংগ্রেসের]] প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে একজন। ভারতের পক্ষীবিজ্ঞান ও প্রাকৃতিক ইতিহাসে তার অবদানের জন্য তাকে "ভারতীয় পক্ষীবিদ্যার জনক" আখ্যা দেওয়া হয়। অবশ্য এ বিষয়ে তার কর্তৃত্বপূর্ণ স্বভাবের জন্য তিনি যথেষ্ট সমালোচিত এবং তার সমালোচকদের কাছে তিনি "ভারতীয় পক্ষীবিদ্যার পোপ" নামে পরিচিত।<ref>{{cite book|author=Ali, S.|authorlink=সালিম আলী|year=1979| title= Bird study in India:Its history and its importance. Azad Memorial lecture for 1978|publisher=Indian Council for Cultural Relations. New Delhi|url=http://www.archive.org/details/AzadMemorialBirds}}</ref>

ভারতে আগমণের মাত্র নয় বছর পর হিউম ১৭৫৭ সালের [[সিপাহি বিদ্রোহ]] প্রত্যক্ষ করেন। বিদ্রোহ দমনে তিনি বেশ কয়েকটি সেনা অভিযানে অংশগ্রহণ করেন এবং বিদ্রোহ দমনে তার সাফল্যের জন্য ১৮৬০ সালে তিনি ''অর্ডার অফ দ্যা বাথ'' পদকে ভূষিত হন। হিউমের কর্মস্থল ইতওয়া বিদ্রোহের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু [[মিরাট|মিরাটের]] বেশ কাছাকাছিকাছাঁকাছি হলেও প্রথম দিকে তিনি বেশ নিরাপদেই ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি ছয় মাসের জন্য [[আগ্রা]] দুর্গে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন।<ref>Wedderburn (1913):11-12</ref> ১৮৫৮ সালে তিনি যখন পুনরায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন একজন ভারতীয় কর্মকর্তা ছাড়া আর কেউই তার অনুগতঅণুগত ছিল না। তিনি অনুগতঅণুগত ভারতীয় সেনাদের নিয়ে ৬৫০ সদস্যবিশিষ্ট একটি আধাসামরিক বাহিনী গঠন করেন এবং তাদের নিয়ে কাজে নামেন। বিদ্রোহ দমনে ব্রিটিশদের অদক্ষতা এবং তাদের ‘ক্ষমা ও সহিষ্ণুতার নীতি’র ব্যাপক সমালোচনা করেন।<ref name=DNB>{{cite book|author=Moulton, Edward C. |chapter=Hume, Allan Octavian (1829–1912)|title=Oxford Dictionary of National Biography|publisher=Oxford University Press|year=2004|url= http://www.oxforddnb.com/view/article/34049}}</ref>

[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয়জাতিয় কংগ্রেস]]