বৌদ্ধধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

আক্ষরিক অর্থে "বুদ্ধ" বলতে একজন জ্ঞানপ্রাপ্ত, উদ্বোধিত, জ্ঞানী, জাগরিত মানুষকে বোঝায়। উপাসনার মাধ্যমে উদ্ভাসিত আধ্যাত্মিক উপলব্ধি এবং পরম জ্ঞানকে বোধি বলা হয় (যে অশ্বত্থ গাছের নিচে তপস্যা করতে করতে বুদ্ধদেব বুদ্ধত্ব লাভ করেছিলেন তার নাম এখন বোধি বৃক্ষ)। সেই অর্থে যে কোনও মানুষই বোধপ্রাপ্ত, উদ্বোধিত এবং জাগরিত হতে পারে। [[গৌতম বুদ্ধ|সিদ্ধার্থ গৌতম]] এইকালের এমনই একজন "[[গৌতম বুদ্ধ|বুদ্ধ]]"। আরবুদ্ধত্ব যেলাভের ব্যক্তিপূর্ববর্তী এই(জাতকে বোধি জ্ঞান লাভ বা ধারনউল্লেখিত) করেনজীবন তাকেসমূহকে বলা হয় [[বোধিসত্ত্ব]]। বোধিসত্ত্ব জন্মের সর্বশেষ জন্ম হল বুদ্ধত্ব লাভের জন্য জন্ম। [[জাতক|জাতকেত্রিপিটকে]], বুদ্ধ বোধিসত্ত্ব হিসেবে ৫৪৮৫৪৭ (মতান্তরে ৫৪৯৫৫০) বার বিভিন্ন কূলে (বংশে) জন্ম নেবার ইতিহাস উল্লেখ আছে।আছে যদিও সুমেধ তাপস হতে শুরু করে সিদ্ধার্থ পর্যন্ত অসংখ্যবার তিনি বোধিসত্ত্ব হিসেবে জন্ম নিয়েছেন ।<ref>{{cite web|url=http://www.sacred-texts.com/bud/j1/index.htm |title=tr. Robert Chalmers ed. E. B. Cowell [1895], “The Jataka”; Volume 1-6|accessdate=19 July 2012}}</ref> তিনি তাঁর আগের জন্মগুলোতে প্রচুর ভালো বা পুণ্যের কাজ বা পারমী সঞ্চয় করেছিলেন বিধায় সর্বশেষ সিদ্ধার্থ জন্মে বুদ্ধ হবার জন্য জন্ম গ্রহণ করেন। বুদ্ধত্ব লাভের ফলে তিনি এই দুঃখময় পৃথিবীতেসংসারে আর জন্ম নেবেন না, এটাই ছিলো তাঁর শেষ জন্ম। পরবর্তী মৈত্রেয় বুদ্ধ জন্ম না নেওয়া পর্যন্ত পৃথিবীতে তাঁর শাসন চলবে।