লিন্ডসে টাকেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রারম্ভিক জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১১ নং লাইন:
| bowling = ডানহাতি
| columns = 2
| column1 = [[Testটেস্ট cricketক্রিকেট|টেস্ট]]
| matches1 = 9
| runs1 = 131
২৪ নং লাইন:
| best bowling1 = 5/68
| catches/stumpings1= 9 / 0
| column2 = [[Firstপ্রথম-classশ্রেণীর cricketক্রিকেট|এফসি]]
| matches2 = 61
| runs2 = 1,496
৫৪ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
[[এক টেস্টের বিষ্ময়কারীবিস্ময়কারী|এক টেস্টে]] অংশগ্রহণকারী [[Len Tuckett|লেন টাকেটের]] সন্তান তিনি। একমাস পূর্বে তাঁর ভাইপো [[Joe Cox (cricketer)|জো কক্সের]] ষোড়শ [[জন্মদিন]] উদযাপন করেন। মার্চ, ১৯৩৫ সালে অরেঞ্জ ফ্রি স্টেটের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। সুইঙ্গারে সবিশেষ দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। অন্যতম দুর্বল প্রাদেশিক দলের সদস্যরূপে নিয়মিত উইকেট সংগ্রাহক ছিলেন তিনি। ঐ দলে পরবর্তী ২০ বছর কাটালেও টেস্টে খুবই স্বল্পকাল অতিবাহিত করেছেন।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৪৭সালে১৯৪৭ সালে ইংল্যান্ড সফরের জন্য মনোনীত হন। প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর রাখলেও প্রথম টেস্টেই মাংসপেশীতে টান পড়ে।পড়ে তাঁর। ফলে সিরিজের পরবর্তী সকল টেস্টেই তুলনামূলকভাবে কম কার্যকর ছিলেন। তাস্বত্ত্বেও ১৫ [[উইকেট]] নিয়ে দলের পক্ষে যৌথভাবে শীর্ষ উইকেট সংগ্রহকারী ছিলেন। তন্মধ্যে, [[ট্রেন্ট ব্রিজ|ট্রেন্ট ব্রিজে]] অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের ৫ ব্যাটসম্যানকে আউট করেন ৬৮ রানের বিনিময়ে।<ref name="espncricinfo">{{Cite web|url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/62671.html |title=1st Test: England v South Africa at Nottingham, Jun 7–11, 1947 |accessdate=18 December 2011 |work=ESPNcricinfo}}</ref> দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর বোলিং ড্রপক্যাচ হওয়ায় ইংল্যান্ড পরাজয় এড়াতে সক্ষম হয়। [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক|১৯৪৮]] সালের উইজডেনের সংস্করণে জানা যায়, ৩২৫ রান পিছনে থেকে ইংল্যান্ডের সমূহ পরাজয়ের সম্ভাবনা ছিল। [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসের]] দ্বিতীয় টেস্টেও পাঁচ উইকেট দখল করেন ও ১১৫ রানে গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ডের প্রথমইনিংস।প্রথম ইনিংস। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে [[Bill Edrich|বিল এডরিচ]][[ডেনিস কম্পটন|ডেনিস কম্পটনের]] [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] কল্যাণে ইংল্যান্ড ঘুরে দাঁড়ায়। ১৯৪৭ সালের ঐ সফরে ২৫ গড়ে ৬৯ উইকেট পান টাকেট।
 
১৯৪৮-৪৯ মৌসুমে [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব]] দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যায়। টাকেট পুণরায় বোলিং উদ্বোধনে নামেন। পাঁচ টেস্টের চারটিতেই এ দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু পরবর্তী আঠার মাসে তাঁর ছন্দপতন শুরু হয়। সিরিজে তিনি মাত্র চার উইকেট দখল করেছিলেন ও আর কখনো দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে খেলতে পারেননি। প্রথম টেস্টের শেষ বল করেন। ইংল্যান্ডের নবম উইকেট জুটিতে [[অ্যালেক বেডসার]] ও [[Cliff Gladwin|ক্লিফ গ্লাডউইনকে]] ওভারের অষ্টম ও চূড়ান্ত বল করলে এক রান তুলে সফরকারী দল নাটকীয় জয় পায়।
 
== দেহাবসান ==
২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪তারিখে [[নরম্যান গর্ডন|নরম্যান গর্ডনের]] দেহাবসানের পর টাকেট সর্বাপেক্ষা প্রবীণ টেস্ট ক্রিকেটারের মর্যাদা পান।<ref>{{cite web|author1=Staff writers|title=Oldest Test cricketer dies aged 103|url=http://www.espncricinfo.com/southafrica/content/current/story/777017.html|website=ESPNcricinfo|accessdate=2 September 2014|date=2 September 2014}}</ref> ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখে ফ্রি স্টেট প্রদেশের ব্লুমফন্তেইনে তাঁর দেহাবসান ঘটে।<ref name="death">{{cite web |url=http://www.espncricinfo.com/southafrica/content/story/1054687.html |title=Oldest Test cricketer Lindsay Tuckett dies aged 97 |accessdate=5 September 2016 |work=ESPN Cricinfo}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[টম গডার্ড]]
* [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী]]
* [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল]]
 
== বহিঃসংযোগ ==