বাবলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
৪ নং লাইন:
বাবলা গাছের আদি নিবাস আফ্রিকা। বর্তমানে আফ্রিকার বাইরে মধ্যপ্রাচ্য, ভারতের উষ্ণাঞ্চল, আরব ও অষ্ট্রেলিয়ায় এই গাছ পাওয়া যায়। বাংলাদেশে এই গাছ পরিকল্পনা করে লাগানো হচ্ছে।<ref name="ReferenceA">[[দ্বিজেন শর্মা]] লেখক; ''[[বাংলা একাডেমী]] ; ফুলগুলি যেন কথা''; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩২, ISBN 984-07-4412-7</ref>
 
==বিবরণী==
===গড়ন===
পাতা ২-পক্ষল,পক্ষ ৬-১২টি, পত্রিকা ২০-৪০ টি, সরু, ৪-৮ মিমি লম্বা।এই গাছ সর্বোচ্চ ২৪-৩০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর কাণ্ড সরল এবং গাছের উপরিভাগ ছাতার মতো বিস্তৃত হয়। এর কাণ্ড অত্যন্ত শক্ত। বাকল ফাটা ফাটা এবং ধূসর বর্ণের।
 
===ফুল===
এর ফুল মিষ্টি গন্ধের, গোলাকার, রঙ উজ্জ্বল হলুদ। ফুলের ব্যাস ১/১০ ইঞ্চি। ফুলগুলো উভলিঙ্গ। পাপড়ির সংখ্যা ৫টি, পাপড়িগুলোর গোড়ার দিক সংযুক্ত থাকে। বর্ষা ও শরতে ফোটে।
 
===ফল===
এর ফল হয় শীতকালে। ফল ৩-৬ ইঞ্চি লম্বা হয় এবং ১/২ ইঞ্চি চওড়া হয়। তবে ফলগুলো চ্যাপ্টা হয়ে থাকে। এর রঙ সাদা। ফলে ৮-১০টি বীজ থাকে।