অতুলপ্রসাদ সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎সঙ্গীত: সম্প্রসারণ
→‎সঙ্গীত: সংশোধন
৪৩ নং লাইন:
 
অতুলপ্রসাদ [[বাংলা সংগীত|বাংলা গানে]] ঠুংরি ধারার প্রবর্তক।<ref name="bpedia"/> তিনিই প্রথম বাংলায় [[গজল]] রচনা করেন। তাঁর রচিত বাংলা গজলের সংখ্যা ৬-৭টি।<ref name="garland" />
''গীতিগুঞ্জ'' (১৯৩১) গ্রন্থে তাঁর সমুদয় গান সংকলিত হয়।<ref name = sahityasangi6>''বাংলা সাহিত্যসঙ্গী'', শিশিরকুমার দাশ সংকলিত ও সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, ২০০৩, পৃ. ৬</ref> এই গ্রন্থের সর্বশেষ সংস্করণে (১৯৫৭) অনেকগুলি অপ্রকাশিত গান প্রকাশিত হয়।<ref name = sahityasangi66>''বাংলা সাহিত্যসঙ্গী'', পৃ. ৬৬</ref> অতুলপ্রসাদের গানের সংখ্যা ২০৮।<ref>''গীতিগুঞ্জ'', অষ্টম সংস্করণের ভূমিকা, সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ, কলকাতা</ref> অতুলপ্রসাদ সেনের কয়েকটি বিখ্যাত গান হল "''মিছে তুই ভাবিস মন"'', "''সবারে বাস রে ভালো"'', "''বঁধুয়া, নিঁদ নাহি আঁখিপাতে"'', "''একা মোর গানের তরী"'', "''কে আবার বাজায় বাঁশি"'', "''ক্রন্দসী পথচারিণী"'' ইত্যাদি। তাঁর রচিত দেশাত্মবোধক গানগুলির মধ্যে প্রসিদ্ধ "''উঠ গো ভারত-লক্ষ্মী"'', "''বলো বলো বলো সবে"'', "''হও ধরমেতে ধীর"''। তাঁর "''মোদের গরব, মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা! '' গানটি [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে]] বিশেষ অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। অতুলপ্রসাদের গানগুলি "দেবতা", "প্রকৃতি", "স্বদেশ", "মানব" ও "বিবিধ" নামে পাঁচটি পর্যায়ে বিভক্ত। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] এই গানের বিশেষ গুণগ্রাহী ছিলেন। "অতুলপ্রসাদী গান" নামে পরিচিত এই ধারার একজন বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী হলেন [[কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায়]]।
 
তাঁর সর্বমোট গানের সংখ্যা মাত্র ২০৬টি এবং সে সবের মধ্যে মাত্র ৫০-৬০টি গান গীত হিসেবে প্রাধান্য পায়। অতুল প্রসাদের মামাতো বোন সাহানা দেবীর সম্পাদনায় ৭১টি গান স্বরলিপিসহ কাকলি (১৯৩০) নামে দুই খন্ডে প্রকাশিত হয়। তাঁর অপর গানগুলিও গীতিপুঞ্জ এবং কয়েকটি গান নামে দুটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত হয়। ১৯২২-২৩ সালের দিকে কলকাতা থেকে প্রথম অতুল প্রসাদের গানের রেকর্ড বের হয় সাহানা দেবী ও হরেন চট্রোপাধ্যায়ের কন্ঠে।