খান বাহাদুর আবদুল মোমেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪৯ নং লাইন:
আবদুল মোমেন ১৮৯৭ সালে বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসে সাব ডেপটি কালেক্টর হিসেবে যোগ দেন। ১৯০৬ সালে তিনি ডেপুটি কালেক্টর হিসেবে পদোন্নতি পান। [[চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন|চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের]] সময় তিনি চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ছিলেন।<ref name="BP" />
 
সমসাময়িক মুসলিমদের শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি কলকাতা ইম্প্রুভমেন্ট ট্রাস্টের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ১৯৩১ সালে তিনি মুসলিম শিক্ষা কমিশন কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন এবং এই কমিশন পরবর্তীতে মোমেন কমিশন নামে পরিচিতি পায়। কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা ছিলেন [[আজিজুল হক]], [[তমিজউদ্দিন খান]], খান বাহাদুর আফাজউদ্দিন আহমেদ এবং [[আবুল কাসেম (রাজনীতিবিদ)|আবুল কাসেম]]।<ref name="BP" />
 
আবদুল মোমেন [[ওয়াকফ]] ব্যবস্থা সংস্কার ও বিধিবদ্ধকরণের সমর্থক ছিলেন। তার প্রচেষ্টায় ১৯৩৪ সালে ওয়াকফ আইন বিধিবদ্ধ হয় এবং ১৯৩৬ সালে বেঙ্গল ওয়াকাফ বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। মুসলিম বীমা উদ্যোক্তাদের মধ্যে তিনি প্রথমদিককার অন্যতম উদ্যোক্তা। তিনি আর্যস্থান বীমা কোম্পানির তহবিল গঠনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেচনে।<ref name="BP" />