পাঞ্জাবের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Schwiki (আলোচনা | অবদান)
Schwiki (আলোচনা | অবদান)
৯ নং লাইন:
বৈদিক যুগে রচিত হিন্দুদের পবিত্র গ্রন্থ বেদ এর মাধ্যমে, ইন্দো-আর্য সংস্কৃতির কথা প্রকাশ পেয়েছে। প্রাচীন পাঞ্জাবের (তৎকালীন সপ্ত সিন্ধু) আর্থ সামাজিক উন্নয়নের সাক্ষ্য, জনজীবনের আভাস পাওয়া যায়। বৈদিক সমাজের মূল স্তম্ভ ছিল উপজাতি ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা । একাধিক পরিবারের সমন্বয়ে একটি গ্রাম গঠন করা হত। একাধিক গ্রাম মিলে গঠিত হত একটি জন। এই জন গুলির প্রধানকে রাজন বলা হত। এরা নিজেদের মধ্যে আন্তঃ উপজাতিগত যুদ্ধে লিপ্ত থাকত। এই যুদ্ধ থেকে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর উত্থান হত। এই সমস্ত জনগোষ্ঠী সর্দার বা রাজাদের দ্বারা শাসিত হত। এর ফলে বিজয়ের রাজনৈতিক দর্শনের উপর ভিত্তি করে সাম্রাজ্যের উত্থান হত।
<br>
ঋকবেদের সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল "দশ রাজার যুদ্ধ", যা পরুশনি (অধুনা রবি নদী সঙ্গে চিহ্নিত) নদীর তীরে একদিকে ভরত বংশের ত্রতসু কুলের রাজা সুদাস এবং অন্য পক্ষে দশজন রাজার সংগঠনের মধ্যে সঙ্ঘটিত হয়েছিল।হয়েছিল।রাজা সুদাসকে বৈদিক ঋষি বশিষ্ঠ সমর্থন করেন।অপরপক্ষে ঋষি বিশ্বামিত্র নিয়েছিলেন সেই দশজন রাজার সংগঠনের পক্ষ।
 
==বৌদ্ধ যুগ==