কোষ বিভাজন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
বানান
১ নং লাইন:
== কোষ বিভাজন ==
কোষ বিভাজন একটি মৌলিক ও অত্যাবশ্যকীয় প্রক্রিয়া যার দ্বারা জীবের দৈহিকবৃদ্ধি ও বংশ বৃদ্ধি ঘটে । যে প্রক্রিয়ায় জীব কোষের বিভক্তির মাধ্যমে একটি থেকে দুটি বা চারটি কোষের সৃষ্টি হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে । বিভাজনের ফলে সৃষ্ট নতুন কোষকে অপত্য কোষ (Daughter cell) এবং যে কোষটি বিভাজিত হয় তাকে মাতৃ কোষ (Mother cell) বলে ।
১৩ ⟶ ১২ নং লাইন:
 
=== অ্যামাইটোসিস ===
প্রক্যারিওটিক জীবে এ ধরনের বিভাজন দেখা যায় । এ ধরনের বিভাজনে কোন বিশেষ ধাপ ছাড়াই কোষ বিভাজিত হয়ে দুইতিদুইটি অপত্য কোষ গঠন করে । সাধারনত নীলাভ সবুজ শৈবাল , ব্যাকটেরিয়া প্রভৃতি জীবে এ বিভাজন ঘটে থাকে ।
 
=== মাইটোসিস ===
যে বিভাজনে প্রকৃত কোষের নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোজোম উভয়ই একবার করে বিভন্ত হয় তাকে মাইটোসিস বলে ।। মাইটোসিস কোষ বিভাজনকে সমিকরনিক বিভাজন বলা হয় । কারন এতে অপত্য কোষ হুবুহু মাতৃ কোষের মত হয়ে থাকে । প্রাণীর দেহকোষে (সোমাটিক সেল) মাইটোসিস কোষ বিভাজন হয় ।হয়। এছাড়াও উদ্ভিদের বর্ধিষ্ণু অঞ্চল ও পুশপমুকুলে এ বিভাজন দেখা যায় ।যায়। হ্যাপ্লয়েড জীবের জনন মাতৃকোষেও মাইটোসিস হয়ে থাকে ।থাকে। মাইটোসিস বিভাজনে উৎপন্ন অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা হুবুহু মাতৃকোষের অনুরুপ হয় , ফলে অপত্য কোষের বৈশিষ্ট্য অভিন্ন ।
মাইটোসিস কোষ বিভাজন দুই অংশে বিভক্ত - ক্যারিওকাইনেসিস বা নিউক্লিয়াসের বিভাজন ও সাইটোকাইনেসিস বা সাইটোপ্লাজমের বিভাজন ।<br />
 
২২ ⟶ ২১ নং লাইন:
যথাঃ
*প্রোফেজ
*প্রফেজ
*প্রো-মেটাফেজ
*প্রমেটাফেজ
*মেটাফেজ
*অ্যানাফেজ
*টেলোফেজ
=== মায়োসিস ===
যে বিভাজনে নিউক্লিয়াস পরপর দুইবার ও ক্রোমোজোম একবার করে বিভক্ত হয়ে মাতৃকোষের ক্রোমোজোমের অর্ধেক সংখ্যক ক্রোমোজোম যুক্ত চারতি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয় তাকে মায়োসিস বলে ।বলে। উন্নত জীবের জনন মাতৃকোষে মায়োসিস হয়ে থাকে । দেহকোষে অথবা হ্যাপ্লয়েড কোষে মায়োসিস হয়না । তবে নিম্নশ্রেণীর উদ্ভিদ (হ্যাপ্লয়েড উদ্ভিদে) এর জাইগটে মায়োসিস হতে পারে । পারে। মায়োসিস বিভাজন দুটি প্রধান পরবে বিভক্ত ।বিভক্ত।
যথাঃ
* মায়োসিস-১