নবায়নযোগ্য শক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
119.30.35.244-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Dexbot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Pretty flamingos - geograph.org.uk - 578705.jpg|150px|thumb|right| উত্তর-পশ্চিম ইংল্যান্ডে মার্সে নদীর প্রবেশমুখে 'বার্বো ব্যাঙ্ক অফশোর উইন্ড ফার্ম'-এর বায়ুকল]]
নবায়ন জুজ্ঞ সক্তিঃ পানি প্রবাহ থেকে পাপ্ত সক্তি ,জআর ভাতার সক্তি ভু তাপিয় সক্তি ,বায়উ সক্তি বায়মাস উতশ গুল প্রধান
 
'''নবায়নযোগ্য শক্তি''' হলো এমন [[শক্তি]] যা নানা প্রাকৃতিক উৎস যেমন: [[সূর্যের আলো]], [[বাতাস]], [[বৃষ্টি]] ইত্যাদি থেকে পাওয়া যায় এবং এগুলোকে বারবার ব্যবহার করা যায়। [[২০০৮]] খ্রিস্টাব্দে মোট বার্ষিক শক্তির ১৯% এসেছিলো [[বায়োগ্যাস]] থেকে, যা প্রধানত ব্যবহৃত হয় তাপের জন্য, এবং ৩.২% আসে [[জলবিদ্যুৎ]] থেকে।<ref>http://www.ren21.net/globalstatusreport/REN21_GSR_2010_full.pdf</ref>
 
== নবায়নযোগ্য জৈব জ্বালানি ==
সম্প্রতি ([[২০১০]] খ্রিস্টাব্দে) [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] [[কয়দে আজম বিশ্ববিদ্যালয়|কায়দে আজম বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ন্যানোবিজ্ঞানীরা ব্যবহৃত চা-পাতা থেকে জৈব জ্বালানি তৈরির একটি উপায় বের করেছেন। তাঁরা এ থেকে বিকল্প পদ্ধতিতে ব্যবহৃত ফেলে দেয়া চা পাতা থেকে ''গ্যাসিফিকেশন'' পদ্ধতিতে ২৮% [[হাইড্রোকার্বন]] গ্যাস উৎপাদন করা সম্ভব। এই গ্যাস কয়লার মতোই সরাসরি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। তবে অন্যান্য গবেষকদের মতে এ উপায়ে জৈব জ্বালানি তৈরির খরচ অনেক বেশি।<ref name="P.Alo">''"বাতিল চা-পাতা থেকে জৈব জ্বালানি"'', নুরুন্নবী চৌধুরী; বিজ্ঞান প্রজন্ম, দৈনিক প্রথম আলো, ঢাকা; জুলাই ৩, ২০১০। তথ্যসূত্র: Science & Development Network।</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:শক্তি]]