মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Yeadirabd (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১০ নং লাইন:
| occupation = কবি, সাংবাদিক
}}
'''মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক''' (১৮৬০-১৯৩৩) অন্যতম প্রসিদ্ধ বাঙালি কবি। পেশাগত দিক থেকে তিনি একজন সাংবাদিকও ছিলেন। বাঙালি-মুসলমানদের জন্য সর্বপ্রথম পাঠ্যপুস্তক রচনাও তাঁর অন্যতম কৃতিত্ব। মূল ফারসি থেকে শাহনামা কাব্যের প্রথমাংশের অনুবাদ তাঁর অমর কীর্তি। [[(১৯০৯)| (১৯০৯)]]
বর্তমান ভারতের [[পশ্চিম বঙ্গ]] রাজ্যের [[নদীয়া]] জেলার অন্তর্গত [[শান্তিপুর|শান্তিপুরের]] বাউইগাছি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫৮৪, ISBN 978-81-7955-135-6</ref><ref>http://bn.banglapedia.org/index.php?title=হক,_মোহাম্মদ_মোজাম্মেল</ref> তার পিতার নাম নাসিরউদ্দিন আহমেদ। স্যার [[আজিজুল হক]] ছিলেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র।
 
==প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা==
১৯ ⟶ ২০ নং লাইন:
 
===গুরুত্বপূর্ণ কর্ম===
তারতাঁর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাব্য হল:
* ''কুসুমাঞ্জলি'' (১৮৮১)
* ''অপূর্ব দর্শন কথা'' (১৮৮৫)
* ''প্রেমাহার'' (১৮৯৮)
* ''জাতীয় ফোয়ারা'' (১৯১২)
* ''অপূর্ব দর্শন কথা'' (১৮৮৫)
* ''ইসলাম সঙ্গীত'' (১৯২৩)
* ''তাপস কাহিনী'' (১৯১৪)
* ''ইসলাম সঙ্গীত'' (১৯২৩)
 
তারতাঁর কিছু জনপ্রিয় রচনা হল:
* ''হজরত মুহাম্মদ'' (১৯০৩)
* ''টিপু সুলতান'' (১৯৩১)
* ''খাজা মইনউদ্দিন চিশতি'' (১৯১৮)
* ''ফেরদৌসি চরিত'' (১৮৯৮)
* ''মহর্ষি মনসুর'' (১৮৯৬)
* ''ফেরদৌসি চরিত'' (১৮৯৮)
* ''হজরত মুহাম্মদ'' (১৯০৩)
* ''শাহনামা'' (১৯০৯)
* ''খাজা মইনউদ্দিন চিশতি'' (১৯১৮)
* ''হাতেমতাই'' (১৯১৯)
* ''টিপু সুলতান'' (১৯৩১)
* ''শান্তিপুরের রাসলীলা''
তিনি দুইটি উপন্যাস রচনা করেছেন। এগুলো হল ''জোহরা'' (১৯১৭) ও ''দরফ গাজি খান'' (১৯১৭)।
 
মোজাম্মেল হকের ‘ফেরসৌসী-চরিত’ গ্রন্থটির প্রকাশকাল ১৫ই আশ্বিন,১৩০৫ বঙ্গাব্দ, যা খুবই জনপ্রিয় হয়েছিলো; এর দ্বাদশ মুদ্রণ হয় বৈশাখ ১৩৫৫ সালে। জনপ্রিয়তার নমুনা দেয়া যেতে পারে তৎকালিন অনেক পত্রপত্রিকার প্রশংসাব্যঞ্জক সমালোচনার অনেকগুলো থেকে একটি :
 
“শেষে পাঠকবর্গকে একটি বিশেষ অনুরোধ করিতেছি এই যে, তাঁহারা এক একখানি ‘ফেরসৌসী-চরিত’ আনাইয়া পাঠ করুন। এখানিও ‘মহর্ষি মনসুরে’র ন্যায় উপাদেয়,- পাঠ করিয়া বিশেষ তৃপ্তি লাভ হইবে, একথা সুস্পষ্টই বলিত পারি।” (এডুকেশন গেজেট, কলিকাতা-১৩০৭)<ref name="বাংলাদেশের লেখক পরিচিতি">https://ebanglasahitto.blogspot.com/2016/05/mohammad-mozammel-huq.html</ref>
 
 
==সম্পাদনা==