নীরদচন্দ্র চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
৩১ নং লাইন:
নীরদ চৌধুরী ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে লেখিকা [[অমীয়া ধর|অমীয়া ধরের]] সঙ্গে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হন। তাঁদের সংসারে তিনটি পুত্র সন্তানের জন্ম হয়।
১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে নীরদচন্দ্র চৌধুরী [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন|ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে]] সংশ্লিষ্ট রাজনীতিবিদ [[শরৎ চন্দ্র বসু|শরৎ চন্দ্র বসুর]] একান্ত সচিব হিসেবে চাকুরী গ্রহণ করেন। ফলশ্রুতিতে তিনি খ্যাতিমান মহাপুরুষ যেমন: [[মহাত্মা গান্ধী]], [[জওহরলাল নেহরু]], নেতাজী [[সুভাষ চন্দ্র বসু]]-সহ অনেক খ্যাতিমান রাজনৈতিক নেতাদের সংস্পর্শ পান। ভারতীয় রাজনীতির অভ্যন্তরে কাজ করার
সচিব হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি নীরদ চন্দ্র চৌধুরী বাংলা ও ইংরেজী দৈনিক, সাময়িকীগুলোতে প্রবন্ধ রচনা প্রকাশ করতে থাকেন। এছাড়াও, তিনি [[অল ইন্ডিয়া রেডিও|অল ইন্ডিয়া রেডিও'র]] (এআইআর) [[কলকাতা]] শাখার [[রাজনৈতিক বিশ্লেষক]] হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে নীরদ চৌধুরী অল ইন্ডিয়া রেডিও'র [[নতুন দিল্লি|দিল্লী]] শাখায় কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, প্রখ্যাত সম্পাদক, ঐতিহাসিক এবং ঔপন্যাসিক [[খুশবন্ত সিং]] নীরদচন্দ্র চৌধুরী'র বন্ধু ছিলেন। ''The Autobiography of an Unknown Indian'' প্রকাশ করেন ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে। ১৯৫৫-তে প্রথমবারের মতো বিদেশযাত্রা; এ দফায় তিনি ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও ইতালি ভ্রমণ করেন। ''A Passage to England'' প্রকাশ করেন ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে এবং ''The Continent of Circe'' খ্রিস্টাব্দে। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে ‘The Continent of Circe: An Essay on the Peoples of India’ বইটির জন্য "Duff Cooper Memorial" পুরস্কার লাভ করেন। The Intellectual in India প্রকাশিত হয় ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে।
৬২ নং লাইন:
== সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গী এবং লেখার ধরণ ==
* নীরদচন্দ্র চৌধুরী স্বাধীনতা-পূর্ব [[ভারতীয় কংগ্রেস পার্টি|কংগ্রেস পার্টি]] প্রতিষ্ঠায় যতটুকু না সমালোচিত হয়েছিলেন, তারচেয়েও তার
* এছাড়াও তিনি গভীরভাবে বাংলার সমাজজীবনকে কাছে থেকে দেখার চেষ্টা করেছেন। বাঙ্গালী সমাজজীবনে ভণ্ডামী, কপটতার পাশাপাশি সামাজিক স্তর ও শ্রেণীবিভাজন দেখে গভীরভাবে মর্মাহত হয়েছেন।
* নীরদচন্দ্র চৌধুরী'র [[প্রবন্ধ|প্রবন্ধগুলোয়]] [[সংস্কৃত]] ভাষা এবং [[বাংলা]] ভাষার পুরনো ভার্সন [[সাধুভাষা|সাধুভাষার]] ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। তিনি [[কথ্য ভাষা]] হিসেবে [[চলিতভাষা|চলতিভাষা]] যৎকিঞ্চিৎ ব্যবহার করেছেন।
|