চট্টগ্রাম বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
১ নং লাইন:
[[চিত্র:PORT CTG TAZMEEM.JPG|right|thumb|চট্টগ্রাম বন্দর]]
[[File:Elephant loading in Chittagong port 1960.jpg|250px|thumbnail|হাতি বোঝাই হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরে-১৯৬০]]
'''চট্টগ্রাম বন্দর''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের [[চট্টগ্রাম]] শহরে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান সামুদ্রিক বন্দর। এটি [[কর্ণফুলী নদী|কর্ণফুলী নদীর]] মোহনায় অবস্থিত। ইংরেজ শাসনের প্রথম দিকে ইংরেজ ও দেশীয় ব্যবসায়ীরা বার্ষিক এক টাকা সেলামির বিনিময়ে নিজ ব্যয়ে কর্ণফুলি নদীতে কাঠের জেটি নির্মাণ করেন, পরে [[১৮৬০]] খৃষ্টাব্দে প্রথম দুটি অস্থায়ী জেটি নির্মিত হয়। [[১৮৭৭]] খৃষ্টাব্দে চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনার গঠিত হয়। [[১৮৮৮]] খৃষ্টাব্দে চট্টগ্রাম বন্দরে দুটি মুরিং জেটি নির্মিত হয়। ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দের ২৫ এপ্রিল চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনার কার্যকর হয়।<ref>চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, ইয়ার বুক ১৯৮০, পৃঃ১৭</ref> [[১৮৯৯]]-[[১৯১০]] সালের মধ্যে চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনার ও আসাম বেংগল রেলওয়ে যুক্তভাবে চারটি স্থায়ী জেটি নির্মাণ করে ।<ref>চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, ইয়ার বুক ১৯৮০, পৃঃ১৮</ref> [[১৯১০]] সালে চট্টগ্রাম বন্দরের সাথে রেলওয়ে সংযোগ সাধিত হয়। [[১৯২৬]] সালে চট্টগ্রাম বন্দরকে মেজর পোর্ট ঘোষনাঘোষণা করা হয়।<ref>মাহবুবুল হক, চিটাগাং গাইড, পৃঃ১৫</ref> পাকিস্তান আমলে [[১৯৬০]] খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনারকে চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রাস্ট-এ পরিণত করা হয়, বাংলাদেশ আমলে [[১৯৭৬]] খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রাস্ট-কে চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটিতে পরিণত করা হয়। <ref>চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, ইয়ার বুক ১৯৮২, পৃঃ ২১</ref> এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারীসরকারি সংস্থা।
== আইন ==
চট্টগ্রাম সামুদ্রিক বন্দর কাস্টমস অ্যাক্ট ১৯৬৯-এর ৯ ধারা মোতাবেক জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কতৃর্ক একটি শুল্ক বন্দর হিসাবে ঘোষিত। এটি আমদানী ও রপ্তানীর জন্য একটি সরকারী রুট।
২২ নং লাইন:
মাল্টি পারপাস বার্থ ( কন্টেইনার জেটি) - ১২ টি
 
পন্টুন জেটিসহ মোট ১৭ টি জেটির মধ্যে ১৩ টি জেটিতে শোরক্রেন ও রেলওয়ে লাইনের সংযোগ আছে। ১১ টি জেটিতে রয়েছে শেড। ১৬ টি ট্রানজিড শেডের মধ্যে মোট আয়তন ১২,৩০,৮৫০ বর্গফুট। ওয়্যার হাউসের মোট আয়তন ৬,৭৭,৫৪০ বর্গফুট , মাল ধারনধারণ ক্ষমতা ২৭,৬০০ টন। <ref>চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ , ইয়ার বুক ১৯৮২ , পৃঃ ২২</ref><ref>বন্দর চট্টগ্রামের ইতিবৃত্ত (প্রবন্ধ) - জাফর ওসমান, বাংলাদেশের ইতিহাস সমিতি স্মরণিকা ১৯৮৪ , পৃঃ ২২</ref>
== বাতিঘর ==
রাত্রিকালে বঙ্গোপসাগরে চলন্ত জাহাজকে সংকেত প্রদর্শণের জন্য বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর ও সামুদ্রিক এলাকায় ৫ টি বাতিঘর আছে।