বিমান চালনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট ডেড এন্ড টেমপ্লেট যোগ করছে |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
৪ নং লাইন:
==ইতিহাস==
===সূচনা===
সভ্যতার সূচনা থেকে মানুষ আকাশে উড়তে পারে এমন অনেক কিছু আবিষ্কারের নেশায় মত্ত থেকেছে।প্রথম দিকে এইসব আবিষ্কার ছিল পাথর কিংবা পালক নির্মিত, যেমনঃ অস্ট্রেলিয়ার বুমেরাং,আকাশ লন্ঠন (the hot air Kongming lantern), ঘুড়ি প্রভৃতি। ইকারাস এবং জামশিদ হচ্ছে সেইসব মনুষ্য
===বাতাসের চাইতে হালকা===
১১ নং লাইন:
দৃঢ়(rigid) এয়ারশিপ সমূহ মানুষ এবং মালামাল বহনের উপযোগী প্রথম এয়ারক্র্যাফট হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এই ধরণের এয়ারক্র্যাফটের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জার্মানি কোম্পানি জেপেলিন (Zeppelin) এর উদ্ভাবিত এয়ারক্র্যাফটসমুহ।
এর মধ্যে সফলভাবে পরিচিতি পেয়েছে গ্রাফ জেপেলিন ,যা ১৯২৯ সালের অগাস্ট মাসে পুরো বিশ্ব জুড়ে উড্ডয়ন করেছিল এক মিলিয়ন মাইল। কয়েকশত মাইল উড্ডয়নকারি এয়ারপ্লেন এর উপর একটা সময় ধরে দখলদারিত্ব চালায় জেপেলিন; তাদের উন্নত এয়ারপ্লেন ডিজাইনের মাধ্যমে। এয়ারশিপের এই স্বর্ণযুগের শেষ হয় ১৯৩৭ সালের ৬ই মে, যখন হাইজেনবার্গে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৩৬জন মানুষ মারা পড়ে। আর এই ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের পিছনে দায়ি করা হয় এয়ারক্র্যাফটে হিলিয়ামের পরিবর্তে ব্যবহৃত হাইড্রজেন গ্যাসকে। কোম্পানির নিজস্ব তদন্তের মাধ্যমে পরবর্তীতে অবগত হওয়া যায় যে, এয়ারক্র্যাফট নির্মাণের লক্ষে ফ্রেমের মেটালিক পদার্থ রক্ষার্থে যে কভার ব্যবহার করা হয়েছিল তা ছিল ভীষণ দহনযোগ্য এবং স্থির বিদ্যুৎ গমনকারী। এর
===বাতাসের চাইতে ভারী===
|