আলভিন রবার্ট কর্নেলিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৪৫ নং লাইন:
 
== পাকিস্তান আন্দোলনে অবদান ==
পাকিস্তান আন্দোলনে কর্নেলিয়াস ছিলেন অন্যতম খ্রিষ্টান ব্যক্তিত্ব। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ’র ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে তিনি উচ্চকন্ঠে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলতেন। ঠিক যেমনি প্রখ্যাত মুসলিম নেতা মৌলানা আজাদ [[ভারত বিভাগ|ভারত বিভাগের]] বিরোধীতা করতেন। কর্নেলিয়াস মনে করতেন ভারতে মুসলমানদের জন্য পৃথক আবাসভূমিই ব্রিটিশ সরকারের মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের উত্তম সমাধান। একই সাথে তিনি জাতীয়তাবাদী চেতনাকেও পুনঃজাগরণে সোচ্চার ছিলেন। কর্নেলিয়াস পাকিস্তান প্রস্তাব প্রনয়ণে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে সাহায্য করেছিলেন। এতে তিনি ১৯৪১ সালে কংগ্রেস পার্টি কর্তৃক সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম সম্প্রদায়, অমুসলিম ও নীচু শ্রেণীর জনগণের প্রতি অসদাচরণের ব্যাখ্যা করে তাদের অধিকার সম্বলিতসংবলিত অনুচ্ছেদ যুক্ত করেন। তার তৎপরতায় পাঞ্জাব সরকারে একটি শক্তিশালী ও গভীর আইনগত অবস্থানে নিয়ে যায়। নবসৃষ্ট দেশে তিনি একটি আদালত ব্যবস্থা গড়ে তোলেন। কর্নেলিয়াস ছিলেন নতুন পাকিস্তানের প্রথমদিকের নাগরিক। লিয়াকত আলী খানের কেন্দ্রীয় সরকারে অধীনে তিনি চাকুরি গ্রহণ করেন।
 
== পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্ট ==
কর্নেলিয়াস ১৯৫০- ১৯৫১ মেয়াদে আইন ও শ্রম মন্ত্রণালয়ে সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। এ সময় আইনমন্ত্রী ছিলেন যোগেন্দ্রনাথ মন্ডল। ১৯৫১ সালে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান আততায়ীর হাতে নিহত হলে কর্নেলিয়াস সরকারীসরকারি চাকুরি ছেড়ে দেন এবং ১৯৫১ সালের নভেম্বর পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের সহযোগী বিচারক হিসেবে যোগ দেন। নিয়মিত বিরতি দিয়ে তিনি ১৯৫৩ সালে স্থায়ী বিচারক হিসাবে মনোনীত হন।
 
== পাকিস্তানের প্রধানবিচারপতি ==