নুরুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রামের ব্যক্তিত্ব অপসারণ; বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রাম জেলার ব্যক্তিত্ব যোগ হট... |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৫৬ নং লাইন:
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
ডা. নুরুল ইসলামের জন্ম [[১৯২৮]] সালের [[এপ্রিল ১|১ এপ্রিল]] [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম জেলার]] [[চন্দনাইশ]] থানার মোহাস্মদপুর গ্রামে। তাঁর পিতার নাম সৈয়দুর রহমান মায়ের নাম গুলমেহের। তিন ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট৷ গাছবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি [[১৯৪৩]] সালে এসএসসি পরীক্ষা দেন৷ এমবিবিএস পরীক্ষা দেন [[১৯৫০]] সালে৷ ডা. নূরুল ইসলাম [[১৯৫২]] সালে পিএসসির ইন্টারভিউ দিয়ে মেধা তালিকার শীর্ষে থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বক্ষব্যাধি বিভাগের আউটডোরে নিয়োগ পান। [[১৯৫৪]] সালের পয়লা এপ্রিল লন্ডনের হুইটিংটন হাসপাতালে এমআরসিপি কোর্স শুরু হয়। এ কোর্সে যোগ দেয়ার জন্য তিনি সেখানে যান। মেডিসিনে প্রশিক্ষণ পাওয়ার পর [[১৯৫৫]] সালের জানুয়ারি মাসে ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে টিডিডি কোর্সে যোগদান করেন ও সে বছর জুনে পরীক্ষা দেন। ছয় মাসের এ কোর্সে তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন। তত্কালীন সারা পূর্ব পাকিস্তানে তিনিই ছিলেন তখন একমাত্র এমআরসিপি, টিডিডি। ১৯৬৩ সালে চিকিত্সা বিজ্ঞানে তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে তিনি সর্বপ্রথম 'নাফিল্ড স্কলারশিপ' পাওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেন।<ref>দৈনিক ইত্তেফাক</ref>
== পরিবার ==
ডা. নুরুল ইসলাম [[১৯৬২]] সালের [[ডিসেম্বর ২৬|২৬ ডিসেম্বর]] ঢাকা শিক্ষা সম্প্রসারণ কেন্দ্রের শিক্ষক আনোয়ারার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এ দম্পতির বড় মেয়ে নূর-এ-জান্নাত আয়েশা ইসলাম দীনা, ও ছোট মেয়ে নিনা ইসলাম, ছেলে আহমেদ ইফতেখারুল ইসলাম বর্তমানে সাফল্যের সাথে কাজ করছেন।
== কর্মজীবন ==
নুরুল ইসলাম পিএসসির ইন্টারভিউ দিয়ে [[১৯৫২]] সালে মেধা তালিকার শীর্ষে থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বক্ষব্যাধি বিভাগের আউটডোরে নিয়োগ পান৷ [[১৯৫৪]] সালের পয়লা এপ্রিল লন্ডনের হুইটিংটন হাসপাতালে এমআরসিপি কোর্স শুরু হয়৷ মেডিসিনে প্রশিক্ষণ পাওয়ার পর [[১৯৫৫]] সালের জানুয়ারি মাসে ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে টিডিডি কোর্সে যোগদান করেন
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
* প্রেসিডেন্টস গোল্ড মেডেল, ([[১৯৬৩]])
|