সংস্কৃত ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arr4 (আলোচনা | অবদান)
119.30.47.148-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Dexbot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৪৪ নং লাইন:
প্রায় ২০০০ বছর ধরে একটি সাংস্কৃতিক প্রবাহ [[দক্ষিণ এশিয়া]], [[অন্তঃ এশিয়া]], [[দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া]] ও [[পূর্ব এশিয়া|পূর্ব এশিয়ার]] কিয়দংশকে প্রভাবিত করে।<ref>{{Harvcoltxt|Pollock|2001|p=393}}</ref> বেদোত্তর সংস্কৃত ভাষার প্রধান রূপটি পরিলক্ষিত হয় [[হিন্দু মহাকাব্য]] [[রামায়ণ]] ও [[মহাভারত|মহাভারতে]]। এই দুই মহাকাব্যে পাণিনির ব্যাকরণ থেকে যে চ্যূতি লক্ষিত হয়, তার কারণ প্রাক-পাণিনীয় প্রভাব নয়, বরং প্রাকৃত প্রভাব।<ref>{{Harvcoltxt|Oberlies|2003|p=xxvii-xxix}}</ref> প্রাচীন সংস্কৃত পণ্ডিতগণ এই চ্যূতিকে বলেছেন ''আর্ষ'' (आर्ष) বা ''[[ঋষি|ঋষির]] দ্বারা উক্ত''। কোথাও কোথাও একে ধ্রুপদি সংস্কৃত না বলে ''প্রাকৃতবাদ'' বলা হয়েছে। [[বৌদ্ধ সংকর সংস্কৃত]] হল একটি [[মধ্য ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবার|মধ্য ইন্দো-ইউরোপীয়]] ভাষা, যা বিভিন্ন দিক থেকে ধ্রুপদি সংস্কৃত ভাষার অনুরূপ [[প্রাকৃত]] ভাষায় লেখা বৌদ্ধদের আদি ধর্মগ্রন্থগুলি রচনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।<ref>{{Harvcoltxt|Edgerton|1953|p=?}}</ref>
 
{{Harvcoltxt|তিওয়ারির|১৯৫৫}} মতে, ধ্রুপদি সংস্কৃতের চারটি প্রধান উপভাষা ছিল: ''পশ্চিমোত্তরী'' (উত্তর-পশ্চিম, উত্তর বা পশ্চিম নামেও পরিচিত ছিল), ''মধ্যদেশী'' (মধ্য অঞ্চল), ''পূর্বী'' (পূর্বাঞ্চল) ও ''দক্ষিণী'' (দক্ষিণাঞ্চল, ধ্রুপদি যুগে উদ্ভুতউদ্ভূত)। প্রথম তিনটি উপভাষার উৎস বৈদিক ''ব্রাহ্মণ''। এগুলির মধ্যে প্রথমটিকে শুদ্ধতম মনে করা হয়। (''কৌষিতকী ব্রাহ্মণ, ৬.৭)
 
=== অবক্ষয় ===