গারফিল্ড সোবার্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎সম্মাননা: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
১১৪ নং লাইন:
ক্রিকেট খেলায় তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান ও বামহাতি বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ব্যতিক্রমধর্মী বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন সোবার্স। ওভারের এক-একটি বলকে মিডিয়াম পেস থেকে শুরু করে বামহাতি স্পিন করতেন। ফিল্ডার হিসেবেও যে-কোন অবস্থানে থেকে তিনি সফলতা দেখিয়েছেন। তবে উইকেটের কাছাকাছি এলাকাতেই ফিল্ডিং করতে পছন্দ করতেন।
 
১৯৫২-৫৩ মৌসুমে [[Kensington Oval|কেনসিংটন ওভালে]] [[Barbados cricket team|বার্বাডোসের]] হয়ে সফরকারী [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত দলের]] বিপক্ষে প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান। শুরুতে তাঁকে দ্বাদশ ব্যক্তি হিসেবে মনোনীত করা হলেও [[Frank King (cricketer)|ফ্রাঙ্ক কিং]] স্বেচ্ছায় নাম প্রত্যাহার করায় তিনি নিয়মিত একাদশে খেলার সুযোগ পান।<ref name="BGIS"/> এরপর ৩১ জানুয়ারি, ১৯৫৩ তারিখে ১৬ বছর বয়সে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] তাঁর অভিষেক ঘটে। নয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে তিনি অপরাজিত ৭* রান করলেও বোলিংয়ে চমক দেখান। উভয় ইনিংসে যথাক্রমে ৪/৫০ ও ৩/৯২ করেন।<ref>[http://www.cricketarchive.co.uk/Archive/Scorecards/20/20522.html CricketArchive: match scorecard]. Retrieved on 7 November 2008.</ref> এক বছর পর তিনি দ্বিতীয়বারের মতো [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর খেলায়]] সফরকারী [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি)’র]] বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন।<ref>[http://www.cricketarchive.co.uk/Archive/Scorecards/20/20977.html second first-class appearance]</ref> খেলায় তিনি ৪৬ ও ২৭ রান করার পাশাপাশি দুই উইকেট লাভ করেন। এরফলে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড|ওয়েস্ট ইন্ডিজ কর্তৃপক্ষ]] তাঁকে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত করে।
 
== টেস্ট ক্রিকেট ==
{{টেস্ট ক্রিকেট ব্যাটিং গড়}}
৩০ মার্চ, ১৯৫৪ তারিখে [[১৯৫৩-৫৪ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর|সফরকারী]] [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে গ্যারি সোবার্সের টেস্ট অভিষেক ঘটে। কিংসটনের [[সাবিনা পার্ক|সাবিনা পার্কে]] অনুষ্ঠিত ৫ম ও চূড়ান্ত টেস্টে [[আল্ফ ভ্যালেন্টাইন|আল্ফ ভ্যালেন্টাইনের]] পীড়াজনিত কারণেই তাঁর অংশগ্রহণ।<ref name="Sobers: 36">Sobers (2002), p. 36.</ref><ref>[http://www.cricketarchive.co.uk/Archive/Scorecards/21/21007.html CricketArchive: match scorecard]. Retrieved on 8 November 2008.</ref> বোলার হিসেবে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত ঘটলেও বার্বাডোসে অনুষ্ঠিত টেস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দূর্দান্ত ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেন। প্রথম ইনিংসের উদ্বোধনী ওভারেই উইকেট প্রাপ্তিসহ ৪/৭৫ লাভ করেন। নয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে অপরাজিত ১৪* ও ২৬ রান সংগ্রহ করেন। তারপরও ইংল্যান্ড ৯ উইকেটের ব্যবধানে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে পরাজিত করেছিল।<ref name="Sobers:38-40">Sobers (2002), pp. 38–40.</ref>
 
তার দল [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়াকে]] পরাভূত করে। ১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টের এক ইনিংসে সোবার্স [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ৩৬৫* রান করেন। এ রান করার ফলে তিনি [[বিশ্বরেকর্ড]] করেন যা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত অক্ষত ছিল। তারপর ১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করতে দলকে সহায়তা করেন।