অ্যাশওয়েল প্রিন্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
১১৪ নং লাইন:
ফেব্রুয়ারি, ২০০২ সালে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে প্রিন্সের। অংশতঃ দক্ষিণ আফ্রিকার কোটাভিত্তিক পদ্ধতির প্রবর্তনের ফলেই তার এ অংশগ্রহণ। খেলায় তিনি ৪৯ রান তুলে দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন ও কর্তৃপক্ষের সন্তুষ্টি অর্জন করেন। ডারবানে অনুষ্ঠিত তৃতীয় টেস্টে অল্পের জন্য অর্ধ-শতক থেকে বঞ্চিত হন। তা স্বত্ত্বেও তার সংগৃহীত ৪৮ রান দলের জয়ে প্রভাব বিস্তার করে।
 
২০০২-০৩ মৌসুমে [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ]] ও [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে তার ভূমিকা হতাশাব্যঞ্জক ছিল। ফলে তিনি দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেটে সাফল্য আসায় ২০০৪-০৫ মৌসুমে তাকে দলে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়। [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ের]] বিরুদ্ধে দুই টেস্টের সিরিজের দ্বিতীয়টিতে অপরাজিত ১৩৯* তোলে নিজস্ব প্রথম সেঞ্চুরি করেন। এরফলে তাকে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ]] সফরে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত করা হয়। অ্যান্টিগুয়ায় অনুষ্ঠিত চতুর্থ টেস্টে ১৩১ রানসহ [[জ্যাক ক্যালিস|জ্যাক ক্যালিসের]] সাথে ৫ম উইকেট জুটিতে ২৬৭ রানের নতুন রেকর্ড গড়েন।
 
২৯ বছর বয়সে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলে অধিনায়কত্ব করেন। নিয়মিত অধিনায়ক গ্রেইম স্মিথের আঘাতপ্রাপ্তি ও জ্যাক ক্যালিসের অনুপস্থিতির সুযোগের ফলেই তিনি এ সুযোগ পান। জুলাই, ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কা সফরে দুই টেস্টে তিনি নেতৃত্ব দেন। এ প্রসঙ্গে [[হারুন লরগাত]] মন্তব্য করেন যে, অ্যাশওয়েলের মনোনয়ন অপ্রত্যাশিত হলেও নিশ্চয়ই তিনি এ সুযোগ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না। কিন্তু সিরিজে দুটি অর্ধ-শতক করলেও তার দল ২-০ ব্যবধানে পরাজিত হয়। প্রথম টেস্টে [[মাহেলা জয়াবর্ধনে]] ৩৭৪ রান করেন ও [[কুমার সাঙ্গাকারা|কুমার সাঙ্গাকারার]] (২৮৭) সাথে ৬২৪ রানের বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টি এবং পরের টেস্টে [[মুত্তিয়া মুরালিধরন|মুত্তিয়া মুরালিধরনের]] কৃতিত্বে এক উইকেটে পরাজিত হয় দক্ষিণ আফ্রিকা দল।<ref>{{citation |url=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/291119.html |title=Series review: Sri Lanka v South Africa, 2006 |first=Charlie |last=Austin |publisher=Wisden |accessdate=26 April 2012}}</ref><ref>{{citation |url=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/batting/most_runs_career.html?id=2759;type=series |title=Records / South Africa in Sri Lanka Test Series, 2006 / Most runs |publisher=ESPNcricinfo |accessdate=26 April 2012}}</ref>
১২১ নং লাইন:
 
=== একদিনের আন্তর্জাতিক ===
২০০২ সালে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টে অধিনায়কত্ব করলেও একদিনের আন্তর্জাতিক থেকে তার পরিবর্তে [[মার্ক বাউচার|মার্ক বাউচারকে]] এ দায়িত্ব দেয়া হয়। এছাড়াও [[আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি|চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে]] দক্ষিণ আফ্রিকা দল থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়। কিন্তু নিজদেশে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে সেঞ্চুরির সুবাদে তাকে পুণরায় ওডিআই দলে রাখা হয়। এরফলে ক্যারিবিয় দ্বীপপুঞ্জে অনুষ্ঠিত [[২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|২০০৭]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ১৫-সদস্যের অন্যতম হিসেবে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত করা হয়। দক্ষিণ আফ্রিকা সেমি-ফাইনাল থেকে বিদায় নেয়। ঐ প্রতিযোগিতায় নয় খেলার ছয় ইনিংসে তিনি মাত্র ১০৭ রান তোলেন।<ref>{{citation |url=http://www.cricketarchive.com/Archive/Events/WI/ICC_World_Cup_2006-07/Batting_by_Average.html |title=Batting and Fielding in ICC World Cup 2006/07 (Ordered by Average) |publisher=Cricket Archive |accessdate=15 November 2011}}</ref> বিশ্বকাপের পর তিনি ওডিআই থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন।
 
== অবসর ==