প্রোফেসর শঙ্কু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arr4 (আলোচনা | অবদান)
116.203.219.196-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
BuddhodevGhosh (আলোচনা | অবদান)
তথ্য যোগ
৫ নং লাইন:
| image = [[চিত্র:11-artwork-by-ray-for-one-of-his-short-stories-16.jpg|250px]]
| caption = ''প্রোফেসর শঙ্কু ও খোকা'' গল্পের সত্যজিৎ রায় কৃত অলংকরণ
| first = ১৯৬১ (পত্রিকা-এ) , ১৯৬৫ (গ্রন্থাকারে)
| last =
| cause =
১৯ নং লাইন:
| occupation = বিজ্ঞানী, আবিষ্কারক
| title =
| family = আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ত্রিপুরেশ্বর শঙ্কু (পিতা)<br />বটুকেশ্বর শঙ্কু (অতিবৃদ্ধ প্রপিতামহ)
| spouse =
| children =
৩০ নং লাইন:
সত্যজিৎ রায় প্রোফেসর শঙ্কু সিরিজে মোট ৩৮টি সম্পূর্ণ ও ২টি অসম্পূর্ণ গল্প লিখেছেন।<ref name = file>"প্রোফেসর শঙ্কু-ফাইল", ''সত্যজিৎ রায়: তথ্যপঞ্জি'', দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, সৃষ্টি প্রকাশন, কলকাতা, ২০০১, পৃ. ৯১-৯৪</ref> এই সিরিজের প্রথম গল্প ''ব্যোমযাত্রীর ডায়রি'' ১৯৬১ সালে [[সন্দেশ (বাংলা পত্রিকা)|সন্দেশ]] পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।<ref name = file/> এই গল্পটি হালকা চালে লেখা এবং এটি লেখার সময় লেখক প্রোফেসর শঙ্কু চরিত্রটি নিয়ে সিরিজ করার কথা ভাবেননি।<ref name = file/> ১৯৬৪ সালে ''সন্দেশ'' পত্রিকায় প্রকাশিত দ্বিতীয় শঙ্কু-কাহিনি ''প্রোফেসর শঙ্কু ও হাড়'' থেকে যথাযথভাবে শঙ্কু সিরিজের সূচনা হয়।<ref name = file/> ১৯৬৫ সালে প্রকাশিত ''[[প্রোফেসর শঙ্কু (গল্পগ্রন্থ)|প্রোফেসর শঙ্কু]]'' শঙ্কু সিরিজের প্রথম গল্পগ্রন্থ। ১৯৬৫ থেকে ১৯৯৫ সালের মধ্যে শঙ্কু সিরিজের মোট আটটি গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে ''শঙ্কুসমগ্র'' গ্রন্থে এই সিরিজের সকল গল্প সংকলিত হয়।<ref name = granthapanji>"গ্রন্থপঞ্জি", ''সত্যজিৎ রায়: তথ্যপঞ্জি'', দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, সৃষ্টি প্রকাশন, কলকাতা, ২০০১, পৃ. ৫৯-৬০</ref>
 
শঙ্কু সিরিজের গল্পগুলি প্রোফেসর শঙ্কুর জবানিতে দিনলিপির আকারে লিখিত। গল্পগুলির পটভূমি ভারত সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। প্রোফেসর শঙ্কুর নিবাস তদনীন্তন [[বিহার|বিহারের]] (অধুনা [[ঝাড়খণ্ড]]) [[গিরিডি]] শহরে।<ref name = eknajare/> বাড়িতে তাঁর সর্বক্ষণের সঙ্গী নিউটন নামে ২৪ বছরের একটি পোষা বিড়াল ও তাঁর চাকর প্রহ্লাদ। বিশ্বের নানান দেশের বিজ্ঞানীরা তাঁর বন্ধু। প্রতিবেশী অবিনাশ চট্টোপাধ্যায় ও হিতাকাঙ্ক্ষী নকুড়বাবু তাঁর কোনো কোনো অভিযানে সঙ্গী হয়েছেন। সমগ্র শঙ্কু সিরিজে প্রোফেসর শঙ্কুর ৭২টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের কথা জানা যায়।<ref name = abishkar>"প্রোফেসর শঙ্কুর আবিষ্কার", ''সত্যজিৎ রায়: তথ্যপঞ্জি'', দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, সৃষ্টি প্রকাশন, কলকাতা, ২০০১, পৃ. ৯৭-১১০</ref> সত্যজিৎ রায় একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, প্রোফেসর শঙ্কু চরিত্রটি সৃষ্টির পিছনে প্রধান প্রেরণা ছিল তাঁর পিতা [[সুকুমার রায়|সুকুমার রায়ের]] গল্প ''হেসোরাম হুঁশিয়ারের ডায়রি''।<ref name = file/> অন্যমতে, এই চরিত্রে সুকুমার রায়ের 'নিধিরাম পাটকেল' চরিত্রটির ছায়াও বর্তমান।<ref name = file/>
 
== চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ==
১৭৬ নং লাইন:
|rowspan="2"| ১৮ || ''কর্ভাস'' || ''[[আনন্দমেলা|পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা]]'', ১৯৭২ || ''[[সাবাস প্রোফেসর শঙ্কু]]'', ১৯৭৪
|-
|colspan="5"| পাখি সম্পর্কে শঙ্কু র অগাধ কৌতূহল শঙ্কু কে প্ররোচিত করে একটি পাখি পড়াবার যন্ত্র (অরনিথন) আবিষ্কার করাতে। ঘটনাক্রমে সে সেই যন্ত্রে-র সাহায্যে একটি কাক (যার নামকরণ করেন শঙ্কু কর্ভাস রুপে) শিক্ষিত হয়ে ওঠার সুযোগ পায়। সেই পাখীটী আবার শঙ্কুর সাথে রওনা দেয় সানতিয়াগো -র পক্ষী সম্মেলনে। সেখানে কর্ভাস লোভী যাদুকর আর্গাস এর লোভের শিকার আশ্চর্জ শিক্ষিত কর্ভাস চুরিকৃত হয়ে নিজেই নিজের রকশা করে অসম সাহস ও বুদ্ধি র পরিচয় দেয়।
|colspan="5"| --
|-
|rowspan="2"| ১৯ || ''একশৃঙ্গ অভিযান'' || ''[[সন্দেশ (বাংলা পত্রিকা)|সন্দেশ]]'', ডিসেম্বর ১৯৭৩-এপ্রিল ১৯৭৪ || ''[[স্বয়ং প্রোফেসর শঙ্কু]]'', ১৯৮০
২৫৬ নং লাইন:
|rowspan="2"| ৩৮ || ''স্বর্ণপর্ণী'' || ''[[আনন্দমেলা|পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা]]'', ১৯৯০ || ''[[সেলাম প্রোফেসর শঙ্কু]]'', ১৯৯৫
|-
|colspan="5"| এই গল্পতি স্বর্নপর্ণী নামক একটি আশ্চর্জ গাছ-র পাতা থেকে শঙ্কুর 'মিরাকিউরল'নামক সর্ব রোগ নাশক ওষুধ -র আবিষ্কার -র কথা ও পারিপার্শিক কিছু ঘটনার কথা আছে।
|colspan="5"| --
|-
|rowspan="2"| ৩৯ || ''ইনটেলেকট্রন'' (অসমাপ্ত) || ''[[আনন্দমেলা|পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা]]'', ১৯৯২ || ''[[সেলাম প্রোফেসর শঙ্কু]]'', ১৯৯৫