মধেশী জাতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Manpoudar (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Rahul amin roktim (আলোচনা | অবদান)
Damakian (আলাপ)-এর করা 1টি সম্পাদনা বাতিল: তথ্য অপসারণ। (টুইং)
১২ নং লাইন:
}}
 
'''মধেশী''' বা '''মধেসি''' ([[নেপালি ভাষা|নেপালি]]: [[:ne:मधेशी|'''मधेशी''']]) আদিবাসীজাতি নেপালের মানুষদক্ষিণভাগে যারা ​​নেপালেরবিহারের দক্ষিণাঞ্চলীয়উত্তরাংশের তরাইসমতলে সমভূমিবসবাসকারি গৃহকর্মীমানুষদেরকে হিসেবেবলাহয়। পরিচিত[[ভারত]] বাসভবন হয়।[[নেপাল|নেপালের]] যে অংশে মধেশী জাতি বাসকরে একত্রে সেই অঞ্চলকে '''[[মধেশ]]''' বলাহয়। '''মধেশ''' শব্দটি '''মধ্যদেশ''' শব্দের [[অপভ্রংশ]] রূপ; এবং মধেশ শব্দটি থেকেই '''মধেশী''' শব্দটির উত্পত্তি।
 
নেপাল ও বিহারের মধেশীদের মধ্যে [[সাংস্কৃতি]]ক বা শারিরিক গঠনগত কনো তফাৎ নেই (যেমন:- [[ভারত]] ও [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]])।
 
==ইতিহাস==
 
মাধেসি মানুষ সাধারণভাবে বলতে যেমন মৈথিলি , নেপালি , Tharu , আওয়াধি , রাজবংশী যেমন একজন নেপালি ভাষায় শেষ আওয়াধি .
প্রাচীনকালে [[অবাধ]] ও [[মিথিলাদেশ|মিথিলা]] আলাদা-আলাদা রাজ্য ছিলো। কিন্তু [[১৭০০ শতাব্দ|১৭০০]] শতাব্দীতে [[নেপালের রাজা]] নেপালের ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র রাজ্যগুলিকে একত্রীকরণ শুরু করেন। এভাবে ছোটো রাজ্যগুলি জয় করার সাথেসাথে '''অবাধ''' ও '''মিথিলা''' রাজ্যের কিছু অংশও কব্জা করেন। তারপর [[দক্ষিণ এশিয়া|ভারতে]] ইংরেজ শাসন শুরু হলে ইংরেজরা অন্য রাজ্যের সাথে অবাধ ও মিথিলা রাজ্যেও তারা দখল করে। [[১৯৪৭]] সালে ভারত স্বাধীনতা লাভকরে, ও ইংরেজদের দখলকৃত অবাধ ও মিথিলা ভারতের হয় এবং নেপালদ্বার জয়কৃত অংশ নেপালেই থেকেযায়। এভাবে '''মধেশীরা'''র নেপাল ও ভারতের মধ্যে রাজনৈতিকভাবে আলাদা হয়ে বসবাস করছে।
 
==ভাষা ও সাংস্কৃতি==
মধেশী জাতির লোকেরা সাধারণত বিহারে উত্তরাংশে প্রচলিত ভাষায় কথা বলে অর্থাৎ [[মৈথিলী]], [[ভোজপুরি]], ও [[অবাধী ভাষা|অবাধী]] এছাড়া যারা [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের সিমায়]] [[তরাই]] অঞ্চলে বাসকরে তারা [[বাংলার উপভাষা]] [[রাজবংশী]] ভাষাতেও কথা বলে।
 
==মধেশী আন্দোলন==