ঘাসফুল (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Zahidul71 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪২ নং লাইন:
 
==কাহিনী সংক্ষেপ==
২১ বছর বয়সি তৌকির তার মফস্বল শহরের রাস্তায় অলিগলিতে বিস্ময়ের দৃষ্টি নিয়ে ঘুরে বেরায়।বেড়ায়। বাড়ির ভেতরে আবছায়ায় তার আগন্তুকের মতো বিচরণ। সে বাড়িতে খুঁজে পায় দাবার বোর্ড-ঘুঁটি, মনে করতে পারে না কখনো দাবা খেলত কি না। স্টোররুমে খুঁজে পায় হারমোনিকা। হারমোনিকায় ফুঁ দেয় কিন্তু সুর তুলতে পারে না। বাবা-মায়ের ঘরের শেলফে সে দেখতে পায় পুরনো পারিবারিক ছবির অ্যালবাম। অ্যালবামের ছবিগুলো দেখে মনে করতে পারে না কখন কোথায় ছবিগুলো তোলা। খুঁজে পাওয়া স্মৃতিচিহ্নগুলো সম্পর্কে বাবা-মায়ের কাছে কিছু জানতে চাইলে তারা এড়িয়ে যায়। একদিন তৌকির জিন্সের প্যান্টের পকেটে খুঁজে পায় একটি বিবর্ণ চিঠি। চিঠি পড়ে সে প্রচ- দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। স্মৃতিভ্রষ্ট তৌকির অনেক চেষ্টা করেও চিঠির লেখিকা ‘ঘাসফুল’- এর কথা কিছুতেই মনে করতে পারেনা। ‘ঘাসফুল’-এর অনুসন্ধান করতে গিয়ে তৌকির এমন এক স্মৃতির জগতে যাত্রা করে। <ref>{{cite web|url=http://bangla.bdnews24.com/glitz/article975627.bdnews |title=‘ঘাসফুল’: মন্থর সময়ের মানবিক টানাপড়েন|publisher=বিডিনিউজ২৪|accessdate=৩১ মে ২০১৫}}</ref>
 
==অভিনয়ে==