সৈয়দ মুহাম্মদ ইসহাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩২ নং লাইন:
== আধ্যাত্মিক দীক্ষা ও খিলাফত লাভ ==
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করে তিনি ক্বারী মুহাম্মদ ইবরাহীমের কাছে আধ্যাত্মিক শিষ্যত্ব গ্রহণ করে তার কাছ থেকে তরিকার খিলাফত লাভ করেন।<<ref name="মাই" /><ref name="হার" />
 
== পারিবারিক জীবন ==
ইসহাকের তিন স্ত্রী ছিলো; তারা হলেন: সাইয়েদা রাবেয়া খাতুন (২ পুত্র ৩ কন্যা; [[ফজলুল করীম|মাওলানা ফজলুল করীম]] তাদের মধ্যে অন্যতম), সাইয়েদা (১ পুত্র ৩ কন্যা) এবং আমেনা বেগম ৩ পুত্র ১ কন্যা)<ref name="মাই" />
 
== অনুসারীবৃন্দ ==
তার অসংখ্য অনুসারী রয়েছে; তাদের মধ্যে: মাওলানা ফজলুল করীম, মুহাম্মদ আবুল বাশার (শাহতলীর পীর), মুহাম্মদ আজহারুল ইসলাম সিদ্দিকী (মানিকগঞ্জের পীর) প্রমুখ প্রধান।<ref name="মাই" />
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
মাওলানা ইসহাক [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতার]] সপক্ষে ছিলেন। তিনি স্থানীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল ও ক্যাপ্টেন আবদুল লতীফ এবং আরও অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা তার কাছে আসতেন, কথা বলতেন, পরামর্শ ও যুদ্ধে সাফল্য লাভের জন্যে দুআ নিতেন।{{cn }}
 
তার প্রতিষ্ঠিত চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া আহসনাবাদ আলিয়ায়েই মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি ছিল; এ [[মাদ্রাসা|মাদরাসায়]] তারা থাকতেন, যুদ্ধ থেকে ফিরে অবস্থান নিতেন।{{cn}} মাদরাসার পক্ষ থেকে দুইটি বড় রুম মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল এবং মাদরাসার পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের আপ্যায়নে ব্যবস্থা ছিল। মুক্তিযুদ্ধের প্রায় নয় মাস বরিশালের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তারা এই মাসরাসায় সপরিবারে আশ্রয় নিয়েছিলেন।<ref>শাকের হোসাইন শিবলি, '''''আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে''''', আল-এছহাক প্রকাশনী, বাংলাবাজার, ঢাকা-১০০০, পৃ. ৩৩৩-৩৩৪.</ref>
 
 
== রচনাবলি ==
৭০ ⟶ ৭৩ নং লাইন:
{{Div col end}}
 
== পারিবারিক জীবন ==
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
ইসহাকের তিন স্ত্রী ছিলো; তারা হলেন: সাইয়েদা রাবেয়া খাতুন (২ পুত্র ৩ কন্যা; [[ফজলুল করীম|মাওলানা ফজলুল করীম]] তাদের মধ্যে অন্যতম), সাইয়েদা (১ পুত্র ৩ কন্যা) এবং আমেনা বেগম ৩ পুত্র ১ কন্যা)<ref name="মাই" />
মাওলানা ইসহাক [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতার]] সপক্ষে ছিলেন। তিনি স্থানীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল ও ক্যাপ্টেন আবদুল লতীফ এবং আরও অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা তার কাছে আসতেন, কথা বলতেন, পরামর্শ ও যুদ্ধে সাফল্য লাভের জন্যে দুআ নিতেন।{{cn }}
 
তার প্রতিষ্ঠিত চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া আহসনাবাদ আলিয়ায়েই মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি ছিল; এ [[মাদ্রাসা|মাদরাসায়]] তারা থাকতেন, যুদ্ধ থেকে ফিরে অবস্থান নিতেন।{{cn}} মাদরাসার পক্ষ থেকে দুইটি বড় রুম মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল এবং মাদরাসার পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের আপ্যায়নে ব্যবস্থা ছিল। মুক্তিযুদ্ধের প্রায় নয় মাস বরিশালের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তারা এই মাসরাসায় সপরিবারে আশ্রয় নিয়েছিলেন।<ref>শাকের হোসাইন শিবলি, '''''আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে''''', আল-এছহাক প্রকাশনী, বাংলাবাজার, ঢাকা-১০০০, পৃ. ৩৩৩-৩৩৪.</ref>
 
== মৃত্যু ==