হেলেন কেলার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sufe (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''মৃত্যু:'''{{Infobox Person
| name = হেলেন কেলার
| image = Helen KellerA.jpg
৩৩ নং লাইন:
 
১৯৪১ সালে [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]] শুরু হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট [[ফ্রাংকলিন ডি. রুজভেল্ট|রুজভেল্টের]] অনুরোধে হেলেন কেলার বিভিন্ন হাসপাতালে যুদ্ধাহত দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নাবিক ও সৈনিকদের দেখতে যেতেন এবং শান্তি ও আশার বাণী শোনাতেন। যুদ্ধ শেষ হলে বাক-শ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশ্বব্যাপী এক আন্দোলন গড়ে তোলার প্রয়াস পান।
 
== '''রাজনীতি''' ==
হেলেন রাজনৈতিক বিষয় নিয়েও লেখালেখি করেছেন। হেলেন ছিলেন ''American Socialist Party''-র   সমর্থক। তিনি সেখানে ১৯০৯ সালে যোগদান করেন। তিনি আয়ের সুষম বণ্টন দেখতে চাইতেন। ধনতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার অসমতার শেষ দেখাই ছিল তার ইচ্ছা। তার বই ‘''Out of The Dark’''-এ এই বিষয়ে আলাদা আলাদা রচনা লিখেছেন। প্রত্যেকটি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি ''Eugene V Debs'' এর সমর্থন পেয়েছেন।  ১৯১২ সালে তিনি ''Industrial Workers of the World (IWW)''- যোগদান করেন। হেলেন ছিলেন একজন ''Pacifist'' এবং তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার জড়িত থাকার বিরুদ্ধে ছিলেন।
 
== সাহিত্যকর্ম ==
 
তার রচিত বইয়ের সংখ্যা ১২ টি। প্রধান বই হচ্ছে ''দি স্টোরি অফ মাই লাইফ'' (১৯০৩), ''লেট আস হ্যাভ ফেইথ'', ''দি ওয়ার্ল্ড আই লিভ ইন'' (১৯০৮)<ref>{{cite book | last = Keller | first = Helen | title = The World I Live In | url = | edition = NYRB Classics 2004 | origyear = 1908 | year = 2004 | publisher = NYRB Classics | location = New York | pages = | isbn = 978-1590170670}}</ref>, ''ওপেন ডোর'' ইত্যাদি। এছাড়াও তিনি বাক-শ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অভিশপ্ত বিড়ম্বনা জীবনের বিষাদের ওপর একটি চলচ্চিত্র (''Deliverance-1919'') নির্মাণ করেন। চলচ্চিত্রে তার নিজের ভূমিকায় তিনি নিজেই অভিনয় করেছেন।
 
== হেলেনর লেখা একটি কবিতা ==
"আমার দৃষ্টিদ্বয় তারা সরিয়ে নিল 
 
যেখানে যা হওয়া উচিৎ ছিল 
 
কিন্তু আমি স্মরণ করি মিল্টনের স্বর্গখনি,
 
আমার শ্রবণদ্বয় তারা সরিয়ে নিল 
 
যেখানে যা হওয়া উচিৎ ছিল 
 
বীথোভেন এসে মুছালো আমার চোখের পানি। 
 
আমার জিহবা তারা সরিয়ে নিল 
 
যেখানে যা হওয়া উচিৎ ছিল 
 
যখন আমি ছোট ছিলাম 
 
ঈশ্বরের সাথে কত কথা,
 
সম্পূর্ণ পোষণ করি 
 
তিনি তাদের অনুমতি দিবেন না 
 
সরিয়ে নিতে আমার আত্মা।"
 
== পরোলোকগমন ==
১৯৬৮ সালের ১লা জুলাই হেলেন কিলার পরোলোকগমন করেন। তার স্মৃতিকে অম্লান করে রাখার জন্য এবং তার অসামান্য কৃতিত্বের জন্য ১৯৭৭ সালে ‘আমেরিকরন এসোসিয়েশন ফর দি ওভারসীজ ব্লাইন্ড’ যার বর্তমান নাম হেলেন কিলার ইন্টারন্যাশনাল গঠন করা হয়েছে।
 
== পাদটীকা ==