ইনোসেন্স অব মুসলিমস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
→মার্কিন পদক্ষেপ: আমার মনে হচ্ছে এই তথ্যটি ভুল ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
||
৫ নং লাইন:
[[চিত্র:Hollywood Vine Theatre.jpg|thumb|left|হলিউডের ভিন থিয়েটার যেখানে সিঙ্গেল স্ক্রীন হয়েছিল।]]
ইনোসেন্স অব মুসলিমস চলচ্চিত্রের পরিচালক বাসিল জানিয়েছেন চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করতে ১০০ জন ইহুদি মোট পাঁচ মিলিয়ন ডলার অর্থ দিয়েছেন। চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন ৬০ জন অভিনেতা ও ৪৫ জন কলাকুশলী। ওই চলচ্চিত্র নিয়ে লিবিয়া ও মিসরে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর থেকেই আত্মগোপনে আছেন তিনি। চলচ্চিত্রটির অভিনেতা ও কলাকুশলীদের কয়েকজন দাবি করেন, ইসলাম ধর্মকে অবমাননাকারী সংলাপগুলো তাঁদের আসল সংলাপ নয়। এগুলো পরে সংযোজন করা হয়েছে। স্টিভ ক্লেইন যিনি কলাকুশলীদের একজন চলচ্চিত্রের সঙ্গে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সম্পৃক্ততার খবর নাকচ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, বাসিল নামটি পরিচালকের ছদ্মনাম।<ref name="p-alo"/> এ ছাড়া অন্য দুজন মার্কিন নাগরিক নিজেদের ওয়েবসাইটে এর প্রচারণা চালিয়েছিলো। তাদের একজন হলো খ্রিষ্টীয় চরমপন্থী যাজক টেরি জোনস এবং অন্যজন ওয়াশিংটনের আইনজীবী মরিস সাদেক (ইনি এক মিসরীয় বংশোদ্ভূত কপটিক খ্রিস্টান)। একদল নতুন কলাকুশলীর সহায়তায় খুবই কাঁচা ও অদক্ষ হাতে নির্মাণ করা হয়েছে ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ নামের বিতর্কিত চলচ্চিত্রটি।<ref name="shokalerkhabor"/><ref name="al-ihsan">''[http://www.al-ihsan.net/fulltext.aspx?subid=5&textid=30109 ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ নির্মাণকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেনা সন্ত্রাসবাদী আমেরিকা]'',আল ইহসান ডেস্ক, দৈনিক আল ইহসান। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
== বিভিন্ন দেশের প্রতিক্রিয়া ==
|