নারায়ণদেব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সন্দীপ সরকার (আলোচনা | অবদান)
সন্দীপ সরকার ব্যবহারকারী নারায়ণ দেব পাতাটিকে নারায়ণদেব শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
সন্দীপ সরকার (আলোচনা | অবদান)
৩ নং লাইন:
 
==জন্ম ও বংশ পরিচয়==
নারায়ণদেব তাঁর বেশিরভাগ পুঁথিতে সংক্ষেপে আত্মজীবনীর উল্লেখ করেছেন। যদিও এক [[পুঁথি]] থেকে অন্য পুঁথির নানা বৈষম্যওবৈষম্য আছে তবুও মোটামুটি গ্রহণ্যোগ্যগ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বলা হয় তিনি রাঢ়দেশের এক কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন; তাঁর পিতামহ উদ্ধারণদেব (উদ্ধবরাম) [[রাঢ়দেশ]] ত্যাগ করে [[ময়মনসিংহ]] জেলার [[কিশোরগঞ্জ]] মহকুমার অন্তর্গত বোরগ্রামে বসতি স্থাপন করেছিলেন। পিতার নাম নরসিংহ আর মাতা রুক্মিণী । কবিরা ছিলেন [[কায়স্থ]] এবং মৌদ্‌গল্য গোত্র। কবির জন্মস্থান নিয়ে এক সময় খুব বিতর্ক ছিল। ব্রহ্মপুত্রের তীরে অবস্থিত বোরগ্রাম বর্তমানে ময়মনসিংহ জেলার অন্তর্গত, কিন্তু কোনো একসময় শ্রীহট্টবাসীরা নারায়ণদেবকে শ্রীহট্টের [[অধিবাসী]] বলে দাবী করতেন। এর কারণ হিসাবে তারা পূর্বে বোরগ্রামের শ্রীহট্টের অন্তর্ভূক্তির কথা উল্লেখ করতেন। ১৩১৮ সনের রংপুর সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকায় সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী অনেক তথ্য প্রমাণসহ কবিকে ময়মনসিংহবাসী হিসাবে প্রমাণ করতে তৎপর হন, কিন্তু এর পাল্টা হিসাবে শ্রীহট্টবাসী বিরজাকান্ত ঘোষ ১৩১৯ সনে [[রংপুর]] সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকায় নারায়ণদেবকে শ্রীহট্টের [[অধিবাসী]] হিসাবে প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। ১৩২০ সনে 'সৌরভ' পত্রিকার মাঘ সংখ্যায় রমানাথ চক্রবর্তী সতীশচন্দ্রকে সমর্থন করেন। আবার অচ্যুতচরণ চৌধুরী 'শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত' শীর্ষক গ্রন্থে নারায়ণদেবকে [[আসামবাসী]] বলে দাবী করেছিলেন।<ref>অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত; দ্বিতীয় খণ্ড, মডার্ণ বুক এজেন্সী প্রাইভেট লিমিটেড, কলিকাতা- ১৯৯৬, পৃষ্ঠা-১১৬</ref>
 
==মনসামঙ্গলের কবি হিসাবে নারায়ণদেব==