পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান: ডেড ম্যান’স চেস্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
২২ নং লাইন:
 
'''''পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: ডেড ম্যান’স চেস্ট''''' ({{lang-en|''Pirates of the Caribbean: Dead Man's Chest''}}) হচ্ছে ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি মার্কিন অ্যাডভেঞ্চার চলচ্চিত্র। এটি ''[[পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান (চলচ্চিত্র ধারাবাহিক)|পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান]]'' চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। এর পূর্বের চলচ্চিত্রটি হচ্ছে ''[[পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: দ্য কার্স অফ দ্য ব্ল্যাক পার্ল]]'', ও পরবর্তী চলচ্চিত্রটি হচ্ছে ''[[পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: অ্যাট ওয়ার্ল্ড’স এন্ড]]''। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন [[গোর ভারবিনস্কি]]। এটির চিত্রনাট্য লিখেছেন [[টেড এলিয়ট]] ও [[টেড রোজিও]], এবং প্রযোজনা করেছেন [[জেরি ব্রুখাইমার]]। চলচ্চিত্রটি চারটি [[একডেমি পুরস্কার|একাডেমি পুরস্কারের]] জন্য মনোনয়ন লাভ করেছে। এগুলো হচ্ছে সেরা চিত্র নির্দেশনা, শব্দ সম্পাদনা, শব্দ মিশ্রণ, সেরা ভিজুয়াল ইফেক্ট। এর মধ্যে সেরা ভিজুয়াল ইফেক্ট বিভাগে এটি একাডেমি পুরস্কার জয় করে নেয়।
==কাহিনী সংক্ষেপ==
 
এটির কাহিনী শুরু হয় এর আগের পর্বে যেখানে শেষ হয়েছিলো তার পর থেকে। ক্যাপ্টেন [[জ্যাক স্প্যারো]] ([[জনি ডেপ]]) দেখতে পায় যে, খলনায়ক [[ডেভি জোন্স (পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান)|ডেভি জোন্সের]] ([[বিলি নাই]]) ঋণ এখনো পরিশোধ করা বাকি আছে। আর এদিকে লর্ড [[কাটলার বেকেট]] ([[টম হল্যান্ডার]]) জ্যাক স্প্যারোর ফাঁসির মঞ্চ থেকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার অপরাধে [[উইল টার্নার]] ([[অর‌ল্যান্ডো ব্লুম]]) ও [[এলিজাবেথ সোয়ান|এলিজাবেথ সোয়ানকে]] ([[কিরা নাইটলি]]) গ্রেফতার করে।