সোনারগাঁও: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সবাইকে আর জানানোর জন্য
তাহমিদ আবরার (আলাপ)-এর সম্পাদিত 1982396 নম্বর সংশোধনটি বাত...
২৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের প্রত্নস্থল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার প্রত্নস্থল]]
বাংলার তাজমহল: ২০০৮ সালের ঈদুল আজহার সময়ে সোনারগাঁওয়ের মতো অজপাড়া গাঁয়ে ভারতের আগ্রার তাজমহলের আদলে নির্মিত ‘বাংলার তাজমহল’ এর ফটক সকলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। বিভিন্ন স্থানে বসানো টাইলস, বিদেশি ডায়মন্ড ও পাথর, গম্বুজের ওপরে ব্রোঞ্জের তৈরি চাঁদ-তারা’য় আরো দৃষ্টিনন্দন হয় উঠেছে বাংলার তাজমহল। সেই সঙ্গে চলছে শেষ মুহূর্তের ধোয়া-মোছার কাজ। ফলে এবার ঈদের ছুটিতে তাজমহল দেখতে দেশি-বিদেশি রেকর্ডসংখ্যক দর্শণার্থীদের সমাগম ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক আহসানউল্লা মনি নিজস্ব অর্থে পেরাব গ্রামে নিজ বাড়িতে ১২ বিঘা জমির ওপর তাজমহলটি নির্মাণ করেন। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের রূপগঞ্জের বরাবো কিংবা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়কের বন্দর থানার মদনপুর বাসস্ট্যান্ড নেমে সহজেই যাওয়া যাবে সোনারগাঁওয়ের জামপুর ইউনিয়নের পেরাব গ্রামের তাজমহলে। ঢাকা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৩৩ কিলোমিটার। তাজমহলের স্থান সহজে চেনার জন্য মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে স্থাপন করা হয়েছে নির্দেশনার সাইনবোর্ড।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/299/index.html#sthash.lVPSxVXq.dpuf