ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sufe (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১০ নং লাইন:
|endowment =
|chancellor =
|vice_chancellor = প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক
Director= প্রফেসর ড. মো. আফতাব আলী শেখ
|city = [[হাজারিবাগ]]
|state = [[ঢাকা]]
|country = [[বাংলাদেশ]]
|students =৮০০৪৮০<ref name="lathaer"/>
|undergrad = ১২০
|postgrad = নাই
|other =
|colours =
২৪ ⟶ ২৫ নং লাইন:
}}
'''ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি''' বাংলাদেশের একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব সম্পদের মূল্যমান প্রায় ৪০০ কোটি টাকা।
 
== ইতিহাস ==
পূর্ব [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] জনগণকে চামড়া ও চামড়াজাত শিল্পে কারিগরিভাবে দক্ষ জনসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তানে ইস্ট বেঙ্গল ট্যানিং ইনস্টিটিউট নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৯ সালের ১০ জুন থেকে এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৫২ সালে ইস্ট [[পাকিস্তান]] ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি নামে এর নতুন নাম দেওয়া হয়। ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত এখানে ডিপ্লোমা, সার্টিফিকেট কোর্স এবং কারিগরি পর্যায়ের শিক্ষা ব্যবস্থা চালু ছিল।<ref>http://www.bclt.com.bd/about_bclt.php</ref> [[অর্থনীতি|অর্থনীতিতে]] চামড়া শিল্পের অবদানের কথা চিন্তা করে [[বাংলাদেশ]] সরকার আধুনিক যন্ত্রপাতি ও উন্নত সিলেবাসে মাধ্যমে ১৯৮০ সালে এই প্রতিষ্ঠানটিকে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে নিয়ে আসে। এর নাম দেওয়া হয় বাংলাদেশ কলেজ অব লেদার টেকনোলজি । <ref>{{cite web|url=http://bd-pratidin.com/?view=details&type=pratidin&pub_no=176&cat_id=3&menu_id=13&news_type_id=1&index=2