মসলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) |
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) |
||
৭ নং লাইন:
এই মসলার খোঁজেই পর্তুগীজ নাবিক [[ভাস্কো দা গামা]] একদিন জাহাজ ভেড়ান ভারতের [[কেরালা]] উপকূলে। ভারতবর্ষে আরব বণিকদের এক সময় মসলার একচেটিয়া ব্যাবসা ছিল। কিন্তু ভাস্কো দা গামার আগমনের পরে এক সময় শেষ হয়ে যায় আরব বণিকদের এই একচেটিয়া ব্যাবসার দখল।<ref>{{cite web|url=http://anandabhuban.com.bd/detailsnews.php?nssl=49182f81e6a13cf5eaa496d51fea6406&nttl=06012015295#.VhIj0bxz-FQ|title=মসলার মসলাদার কাহিনি|work=anandabhuban.com.bd}}</ref>
মসলার খোঁজে প্রথমে পর্তুগীজ, তারপর ডাচ এবং সর্বশেষ ইংরেজরা ইন্দোনেশিয়ায় প্রবেশ করে। পর্তুগীজদের সরিয়ে ডাচরা মসলার উদপাদন শুরু করার পর তারা দাম কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। ইংল্যান্ডেও সে সময় মসলার প্রচুর চাহিদা থাকায় ১৫৯৯ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজরা প্রাচ্যের মসলার বাজারে ঢুকার সিদ্ধান্ত নেয়। ইংরেজদের বিখ্যাত '[[ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি]]' তখন মসলার বাণিজ্যে নেমে পড়ে। কোম্পানির প্রথম জাহাজ এই উদ্দেশে প্রাচ্যের দিকে যাত্রা করে ১৬০১ খ্রিস্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি। তারা ১৬১২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের সুরাটে মোগল সম্রাটের কাছ থেকে অনুমতি আদায় করে নিয়ে প্রথম বাণিজ্য ঘাঁটি স্থাপন করে। তারা ঠিক করেছিল ভারতবর্ষে থেকে বস্ত্রের ব্যবসা করবে এবং তা থেকে যে মুনাফা হবে তাই দিয়ে মসলার ব্যবসা করবে।
'ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি' ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে মসলার বাণিজ্য শুরু করলেও ডাচদের চাপে তারা সেখানে বেশি দিন টিকতে পারেনি। মাত্র ১৪ বছর পরেই ইন্দোনেশিয়া ছেড়ে তাদের বেরিয়ে আসতে হয়। তারপর তাদের বাণিজ্যিক স্বার্থ সীমাবদ্ধ ছিল ভারতবর্ষের মধ্যেই। তাদের মসলার বাণিজ্য এখানেই শেষ হয়। এরপর ধীরে ধীরে তারা ভারতবর্ষে নিজেদের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করেছিল। এক সময় মসলার বাণিজ্য করতে আসা কোম্পানি পরবর্তীতে এই ভারতবর্ষ রাজত্ব করে দু’শ’ বছর।<ref>http://www.risingbd.com/printnews.php?nssl=115329</ref><ref>http://anandabhuban.com.bd/detailsnews.php?nssl=49182f81e6a13cf5eaa496d51fea6406&nttl=06012015295#.VhIj0bxz-FQ</ref>
==তথ্যসূত্র==
|